পৃথিবীর ইতিহাসে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে সবচেয়ে বেশি খরচ করে যে সকল সুমহান ব্যক্তিত্ব মুবারক উনারা বেমেছাল মর্যাদা ও ফযীলত লাভ করে কায়িনাতের বুকে বেনজীর দৃষ্টান্ত মুবারক স্থাপন করেছেন (৯)
, ০৭ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ৩০ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ৩০ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৬ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
উল্লেখ্য যে, কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন- হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি জানালেন যে, আপনার জন্য দু’টি সম্মানিত নিয়ামত মুবারক রয়েছে। আপনি এখান থেকে একটি গ্রহণ করুন। কী নিয়ামত মুবারক? একটা হচ্ছে- সম্মানিত ইলিম মুবারক, আর একটা হচ্ছে- সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব। এই দু’টি সম্মানিত নিয়ামত মুবারক থেকে একটা আপনাকে গ্রহণ করতে হবে। হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, বারে এলাহী! সারা পৃথিবীর যে কর্তৃত্ব রয়েছে, সেটা যদি আমি গ্রহণ করি, এতে কী আপনার হাক্বীক্বী সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক লাভ করতে পারবো? মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন যে, সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব গ্রহণ করলে, এর মাধ্যম দিয়ে সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক যেটা হাছিল করা, সেটা সম্ভব হতেও পারে, নাও হতে পারে। এটা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিল করার কোন মাধ্যম নয়। তবে এই কর্তৃত্ব গ্রহণ করলে সারা পৃথিবীর জিন-ইনসান আপনাকে জানবে, চিনবে, আপনার সুনাম হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। তখন তিনি পূণরায় জিজ্ঞাসা করলেন, বারে এলাহী! আমি যদি সম্মানিত ইলিম মুবারক গ্রহণ করি, তাহলে এর মাধ্যম দিয়ে কী আপনার হাক্বীক্বী সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিল করতে পারবো? মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, হ্যাঁ; যদি সম্মানিত ইলিম মুবারক গ্রহণ করেন, তাহলে এর মাধ্যম দিয়ে অবশ্যই আপনি আমার হাক্বীক্বী সন্তুষ্টি-রেযামন্দি মুবারক হাছিল করতে পারবেন। সুবহানাল্লাহ! এটা শুনে হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, বারে এলাহী! তাহলে আপনি আমাকে ইলিম মুবারক দান করুন। আমিতো আপনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক চাই। সুবহানাল্লাহ! যখন তিনি এই কথা মুবারক বললেন, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত সন্তুষ্ট হলেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সন্তুষ্ট হয়ে বললেন- হ্যাঁ, অবশ্যই আমি আপনাকে সম্মানিত ইলিম মুবারক হাদিয়া করবোই; তবে যেহেতু আপনি আমার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক চেয়েছেন, সেজন্য আপনাকে সম্মানিত ইলিম মুবারক উনার সাথে সাথে সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারকও দিয়ে দিলাম। সুবহানাল্লাহ!
হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক তলব করার কারণে সম্মানিত ইলিম মুবারক তো লাভ করলেনই; সাথে সাথে সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারকও লাভ করলেন। সুবহানাল্লাহ! সেটাই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خُيّـِرَ حَضْرَتْ سُلَيْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ بَيْـنَ الْمَالِ وَالْمُلْكِ وَالْعِلْمِ فَاخْتَارَ الْعِلْمَ فأُعْطِىَ الْمُلْكَ وَالْمَالَ لِاِخْتِيَارِهِ الْعِلْمَ
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনাকে ইখতিয়ার মুবারক দেয়া হলো, ধন-সম্পদ, সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব এবং সম্মানিত ইলিম মুবারক উনাদের মধ্য থেকে যে কোনো একটি গ্রহণ করার জন্য। হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক গ্রহণ করলেন। হযরত সুলাইমান আলা
ইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক গ্রহণ করার কারণে উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক হাদিয়া মুবারক করার সাথে সাথে সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারক এবং ধন-সম্পদ মুবারকও হাদিয়া মুবারক করলেন।” সুবহানাল্লাহ! (জামিউছ ছগীর ১/৩৯০, আল ফাতহুল কাবীর ২/৯৯, দায়লামী শরীফ ২/১৯২, জামিউল আহাদীছ ১২/৩৭২, ইবনে আসাকির ২২/২৭৪, জামউল জাওয়ামি’ ইত্যাদি)
হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করার জন্য সম্মানিত ইলিম মুবারক তলব করলেন। এ কারণে তিনি সম্মানিত ইলিম মুবারক তো লাভ করলেনই; সাথে সাথে সারা পৃথিবীর কর্তৃত্ব মুবারকও লাভ করলেন। সুবহানাল্লাহ!
যদি বিষয়টা এ রকমই হয়, তাহলে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফযীলত মুবারক উনার বিষয়টা কিরূপ হবে? উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার মাধ্যমে রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক ত্বলব করলে, কি হাদিয়া মুবারক করা হবে? সেটা আর বলার অপেক্ষাই রাখে না। সুবহানাল্লাহ!
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, পৃথিবীর ইতিহাসে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই একমাত্র সেই সুমহান মহাসম্মানিত ব্যক্তিত্ব মুবারক, যিনি অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক জারী করেছেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “আমরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে দুনিয়ার যমীনে তো অবশ্যই; হায়াতে-মউতে, কবরে, হাশরে-নশরে, মীযানে-পুলছিরাতে এবং সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যে যেয়েও অনন্তকালব্যাপী দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করবো এবং সম্মানিত জান্নাত মুবারকসহ সমস্ত কায়িনাতকে সুসজ্জিত করবো।” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার এই সম্মানিত আমল মুবারক-এ খুশি হয়ে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা উনাকে এক আখাছ্ছুল খাছ বিশেষ মাক্বাম মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছেন। যেটা কায়িনাতের বুকে দ্বিতীয় আর কাউকে হাদিয়া মুবারক করা হয়নি। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
এ প্রসঙ্গে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই ছফর শরীফ ১৪৪০ হিজরী শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ) বিশেষ মাহফিল মুবারকÑএ ইরশাদ মুবারক করেন, “যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
تَـخَلَّقُوْا بِاَخْلَاقِ اللهِ
‘তোমরা যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত চরিত্র মুবারক-এ চরিত্রবান হও।’ সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে রূহুল মা‘য়ানী ১৫/৩৯৫)
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার আলাদা একটা মাক্বাম মুবারক আছে। সুবহানাল্লাহ! এই মাক্বামটা খাছ, যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার অধীনে মাক্বামটা। এটা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একদম হাক্বীক্বী নিসবত-কুরবতের মাক্বাম। সুবহানাল্লাহ! এক/দেড় সপ্তাহ আগে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে নিয়ে গেছেন ঐ জায়গায়। ঐ মাক্বামে (মহান আল্লাহ পাক উনার ডান পাশে) একটা বড় আসন আছে। যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে ঐ আসন মুবারক-এ নিয়ে বসিয়ে দিয়ে বলেন, ‘আপনি যে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেন, এজন্য আপনাকে এটা হাদিয়া মুবারক করা হলো।’ (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আছেন। আমরা যে অনন্তকালব্যাপী সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ জারী করেছি। আমরা যে বলি, হায়াতে-মউতে, কবরে, হাশরে-নশরে, মীযানে-পুলছিরাতে, জান্নাতে যেয়ে অনন্তকাল যাবৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করবো। জান্নাত সুসজ্জিত করবো, সমস্ত কায়িনাত সুসজ্জিত করবো, সবকিছু সুসজ্জিত করবো ইত্যাদি ইত্যাদি। তিনি খুশি হয়ে বললেন, এজন্য আপনাকে এই মাক্বামটা হাদিয়া মুবারক করা হলো। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) মহান আল্লাহ পাক উনার একটা খাছ, উনার অধীনেই সম্মানিত মাক্বামটা। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) অনেক বিরাট একটা আসন। এটা সর্বোচ্চ একটা মাক্বাম। বলা হয় যে, আবদিয়াতের মাক্বাম হচ্ছে সর্বোচ্চ মাক্বাম। তার চেয়ে সর্বোচ্চ হচ্ছে এই মাক্বামটা। এটা যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের নিসবত মুবারক উনার মাক্বাম।” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কথা মুবারক বলার সময় নূর মুবারক বিচ্ছুরিত হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক থেকে নূর মুবারক সৃষ্টি হওয়া
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বুলন্দী শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক ক্বায়িম হওয়ার অর্থই হলো দুনিয়ার যমীন ইনছাফ দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর রহমত মুবারক উনার নূরের আলোতে পুরো পবিত্র হুজরা শরীফ আলোকিত হওয়া
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময়
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৫)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত যায়িদ বিন হারেছাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বেমেছাল মুহব্বত মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত মাসরূহ্ আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৪)
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক উনার গুরুত্ব এবং আবশ্যকতা
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া মুবারক ছিলেন না (৩)
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)