পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য (৭)
(আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ থেকে সংকলিত)
, ১৮ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ ছানী, ১৩৯২ শামসী সন , ২৫জুলাই, ২০২৪ খ্রি:, ১০ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মহিলাদের পাতা
পবিত্র হাদীছ শরীফে উল্লেখ রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي أُمَامَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ، أَنَّ رَجُلاً قَالَ : يَا رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، مَا حَقُّ الْوَالِدَيْنِ عَلَى وَلَدِهِمَا ؟ قَالَ : هُمَا جَنَّتُكَ وَنَارُكَ
অর্থ: হযরত আবু উমামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, এক ব্যক্তি এসে জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! পিতা-মাতার কি হক্ব রয়েছে সন্তানদের প্রতি? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, হে ব্যক্তি! আপনি জেনে রাখুন, উনারাই হচ্ছেন আপনার বেহেশ্ত এবং দোযখ। (ইবনে মাজাহ শরীফ) অর্থাৎ পিতা-মাতাই হচ্ছেন বেহেশ্ত এবং দোযখ। সৎ ব্যবহার করলে জান্নাত পাবে, অসৎ ব্যবহার করলে জাহান্নামে যাবে।
এ প্রসঙ্গে বলা হয় যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানাতে আলকামা নামে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিশিষ্ট ছাহাবী ছিলেন, দানশীল ছিলেন, মুছল্লী, মুত্তাকী, পরহেযগার ছিলেন, মিষ্টভাষী ছিলেন। তাক্বওয়া এবং পরহেযগারীতা যাঁর মধ্যে যথেষ্ট ছিল। সেই হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, উনার যখন ইন্তেকালের সময় হয়ে গেল, তখন উনার আহলিয়া (স্ত্রী) এসে সংবাদ পৌঁছালেন। হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেছেন যে, উনার আহলিয়া (স্ত্রী) এসে সংবাদ পৌঁছালেন যে, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
আমার আমার আহাল (স্বামী) হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, উনার ইন্তেকালের সময় হয়ে এসেছে, খুব অসুস্থ, দুর্বল, আপনার কাছে আমরা দোয়ার প্রার্থী। দোয়া করবেন যাতে ঈমানের সহিত যেতে পারে। যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুনলেন। শুনে হযরত ইমামুল আউওয়াল আলী কারমাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম, হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত আম্মার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদেরকে পাঠালেন যে, “যান আপনারা দেখে আসুন উনার অবস্থা মনে হয় খুব কঠিন এবং গুরুতর। মৃত্যু উনার নিকটবর্তী প্রায়। উনারা যখন গিয়ে পৌঁছলেন।
পৌঁছার পর উনারা উনাকে তালক্বীন দিলেন কালেমা শরীফের। কিন্তু উনি কোন মতেই কালেমা শরীফ উচ্চারণ করতে পারতেছিলেন না। যখন অনেকক্ষণ তালক্বীন দেয়ার পরেও সে অবস্থা কাটতে ছিলনা। তখন হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে উনারা পরামর্শ করে পাঠালেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে।
হে হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, আপনি গিয়ে সংবাদ পৌঁছান যে, উনার ইন্তেকালের সময় হয়ে এসেছে, যা লক্ষণ দেখা যাচ্ছে কিন্তু উনি তো কালেমা শরীফ পাঠ করতে পারছেন না, তার কি কারণ?
যখন সংবাদ পৌঁছানো হলো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, উনার পিতা-মাতা কি জীবিত রয়েছেন?
সংবাদ পৌঁছানো হলো যে, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! উনার পিতা ইন্তেকাল করেছেন, তবে উনার মাতা জীবিত আছেন। খুব জয়ীফা তিনি।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন- “এক কাজ করুন, উনার মাতাকে সংবাদ দিন, আমার সাথে দেখা করার জন্য। আর যদি আসতে না পারেন, তাহলে আমিই যাবো সেখানে। ”
হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মা এসে সাক্ষাত করলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে। যখন সাক্ষাত করলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তখন বললেন, “হে আলকামার মাতা, আপনার সন্তান কেমন? কেমন উনার স্বভাব-চরিত্র? উনার খাছলত কেমন?”
উনি বললেন, খুব ভাল, খুব দানশীল। নামাযী, মুছল্লী-মুত্তাকী, পরহেযগার-তাক্বওয়ার মধ্যে ত্রুটি উনার নেই। তখন তিনি বললেন “আপনি কি আপনার সন্তানের প্রতি অসন্তুষ্ট?”
তখন হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মা বললেন- হ্যাঁ, একটা বিশেষ কারণে আমি অসন্তুষ্ট রয়েছি। জিজ্ঞাসা করলেন কি কারণে আপনি অসন্তুষ্ট হয়েছেন?
হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আম্মা বলেন, “সেটা হচ্ছে- সাধারণভাবে তিনি আমার সাথে খুব ভাল ব্যবহার করেন, সবদিক থেকে তিনি ভাল, উনার আমল-আখলাক, উনার সীরত-ছূরত সবই ভাল। কিন্তু যখন কোন বিষয় উনার আহলিয়ার (স্ত্রীর) সাথে আমার কোন মতবিরোধ দেখা দেয়, তখন তিনি আমার পক্ষে না বলে তিনি উনার আহলিয়ার (স্ত্রীর) পক্ষে বলেন। যখন কোন বিষয় ইখতিলাফ দেখা দেয়, মতবিরোধ দেখা দেয়, পরস্পরের মধ্যে অর্থাৎ আমার ও উনার আহলিয়ার (স্ত্রীর) মধ্যে। তিনি তখন আমার পক্ষ অবলম্বন না করে উনার আহলিয়ার বা স্ত্রীর পক্ষ অবলম্বন করেন। যার ফলে সেটা আমার অন্তরে কষ্টের কারণ হয়ে দঁড়িয়েছে। ”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, “এক কাজ করুন, আপনি উনাকে ক্ষমা করে দিন, কারণ আপনি উনাকে ক্ষমা করে না দিলে উনার পক্ষে কালেমা শরীফ পাঠ করা হয়তো সম্ভব হবে না। ”
তখন হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মা বললেন, যে এটা কি করে সম্ভব? তিনি আমাকে অনেকদিন কষ্ট দিয়েছেন।
তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, যিনি সংবাদ নিয়ে এসেছেন, উনাকে বললেন- “এক কাজ করুন, কিছু লাকড়ী খড়ি সংগ্রহ করুন, কিছু লাকড়ী, খড়ি, কাঠ সংগ্রহ করে তার মধ্যে আগুণ জ্বালান, আগুন জ্বালিয়ে আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে জীবিত অবস্থায় আমরা আগুণের মধ্যে ফেলে দিব। ”
যখন এ কথা বলা হলো, হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মা বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
আপনি আমার সন্তানকে কেন আগুনে ফেলবেন? কি কারণে?
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, “যে দেখুন, আপনি তো উনাকে ক্ষমা করছেন না। আপনি যদি উনাকে ক্ষমা না করেন, তাহলে অবশ্যই তিনি ইন্তেকালের পরে জাহান্নামে যাবেন। সেখানে তিনি এর চাইতে আরো কঠিন আগুনের মধ্যে জ্বলবেন, কাজেই আমরা উনাকে দুনিয়াতে থাকতেই আগুনের মধ্যে ফেলে দেই। এই দুনিয়ার আগুন থেকে তার তেজ, তার প্রখরতা অনেক বেশী। ”
যখন এ কথা বলা হলো, তখন হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মা বললেন- ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি উনাকে ক্ষমা করে দিলাম। কারণ উনাকে ক্ষমা করে না দিলে তিনি আগুনে জ্বলবেন। সেজন্য ক্ষমা করে দিলাম। এটা আমি আগে বুঝতে পারেনি।
যখন হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ক্ষমা করে দিলেন, তখন হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পাঠালেন, “যান গিয়ে উনার অবস্থা কি দেখুন। ”
তিনি গিয়ে দেখলেন- হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উচ্চ স্বরেই কালেমা শরীফ পাঠ করতেছেন এবং তিনি পাঠ করে ইন্তেকাল করেন। সুবহানাল্লাহ্!
যখন ইন্তেকাল হয়ে গেল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে গেলেন। গিয়ে উনার গোসল কাফন-দাফনের ব্যবস্থা করালেন।
দাফন করে বললেন যে, “দেখুন আপন্রাা সকলেই সতর্ক হয়ে যান। সকলেই আপনাদের পিতা-মাতার প্রতি সতর্ক হয়ে যান। উনাদেরকে আপনারা কষ্ট তাকলীফ দিবেন না। কারণ উনারা অসন্তুষ্ট যদি থাকেন, তাহলে আপনাদের ফরজ এবং নফল কোন ইবাদত-বন্দেগী মহান আল্লাহ পাক তিনি কবুল করবেন না। এ বিষয়ে আপনারা সতর্ক থাকুন।
এই হাদীছ শরীফের ব্যাখ্যায় হযরত ইমাম বহুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি আলোচনা করেছেন যে, সাধারণতঃ আহলিয়ার বা স্ত্রীর সাথে শাশুড়ীর সাথে ঝগড়া হতে পারে, মতবিরোধ হতে পারে, ইখতিলাফ হতে পারে। তো অবশ্যই যদি কখনো চু-চেরা অর্থাৎ কোন বিষয় ইখতিলাফ হয়, তাহলে আহলিয়া বা স্ত্রী যেন চুপ করে থাকে, কোন কথা না বলে। বিরোধিতাভাব পোষণ যেন না করে। সে চুপ করে থাকুক। এরপর শরীয়তসম্মত যে ফায়ছালা আহালের বা স্বামীর মাধ্যমে সেটা করানো হবে।
আর যদি এমন হয়ে থাকে, কোন অবস্থাতেই আহালের (স্বামীর) মাতা কোন কথাই না শুনে তাহলে আহালের বা স্বামীর জন্য হক্ব বা দায়িত্ব হবে, যদি তার আহলিয়া (স্ত্রীর) শরীয়তসম্মত কোন ত্রুটি না থেকে থাকে, সরিয়ে দূরে কোথাও রাখা। যাতে কোন অবস্থাতেই তার মা’র সাথে কোন অসৎ আচরণ যেন না করতে পারে। অর্থাৎ কোন অবস্থাতেই পিতা-মাতার সাথে অসৎ আচরণ করা যাবে না। ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক, সে বিষয়ে প্রত্যেককেই সতর্ক থাকতে হবে।
সেটাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আলকামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দাফন করে সবাইকে সতর্ক করে দিলেন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত ‘মাহে রজব’ উনার মর্যাদা মর্তবার অন্যতম কারণ ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত গায়িবী নিদা মুবারক
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘শীতকাল মু’মিনদের জন্য বসন্ত’
০১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র রজবুল হারাম মাসে রোযা রাখার ফযীলত
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নফসের অনুসরণকারী ধর্মব্যবসায়ীদের অনুসরণ করা জায়েজ নেই
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিতা মহিলা আউলিয়া-ই কিরাম উনাদের পরিচিতি
৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নারীদের জন্য পুরুষদের বেশ বা পুরুষদের নারীবেশ -এটা কাফিরদের রীতিনীতি
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হাত-পা, চেহারা খোলার মাধ্যমে অবশ্যই সৌন্দর্য প্রকাশ পায়, যা বেপর্দার অন্তর্ভুক্ত
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিলাদের জামায়াতের জন্য মসজিদে ও ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী (৩)
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বেমেছাল দানশীলতা মুবারক (৯)
২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মেয়ে সন্তান জন্মগ্রহণ মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া ইহসান মুবারক
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)