নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ
, ২৩ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৯ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ২৭ অক্টোবর , ২০২৪ খ্রি:, ১১ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন যে, “৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে রবীউছ ছানী শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার রাতে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ অনুষ্ঠিত হন। সুবহানাল্লাহ! তখন দুনিয়াবী দৃষ্টিতে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বয়স মুবারক ছিলেন ৩৭ বছর ২৫ দিন। সুবহানাল্লাহ! তিনি ৪ বছর ৮ মাস ১২ দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন। সুবহানাল্লাহ!
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
وَكَانَتْ اُمُّ الْمُؤْمِنِيْنَ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اَلتَّاسِعَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ رَيْحَانَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) تَقُوْلُ تَزَوَّجَنِىْ رَسوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَمَهَرَنِىْ مِثْلَ نِسَائِهِ وَكَانَ يُقَسِّمُ لِىْ وَضَرَبَ عَلَىَّ الْحِجَابَ
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ-এ আবদ্ধ করেন এবং আমাকে অন্যান্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক উনার অনুরূপ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক হাদিয়া মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! আর তিনি আমার জন্য (সম্মানিত দিন-রাত্র মুবারক) বন্টন করেন এবং আমার উপর পর্দার হুকুম মুবারক আরোপ করেন অর্থাৎ আমাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম হিসেবে গ্রহণ করেন।” সুবহানাল্লাহ! (আন্সাবুল আশরাফ ১/২০০)
কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
وَاصْطَفَى عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ لِنَفْسِهِ مِنْهُمْ اُمَّ الْمُؤْمِنِيْنَ سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اَلتَّاسِعَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ رَيْحَانَةَ بِنْتِ شَمْعُوْنَ عَلَيْهَا السَّلَامُ) وَكَانَتْ جَمِيْلَةٌ وَاَسْلَمَتْ فَاعْتَقَهَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَتَزَوَّجَهَا وَلَمْ تَزَلْ عِنْدَهٗ حَتَّى مَاتَتْ مُرْجِعَهُ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজের জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে মনোনীত করেন, পছন্দ মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি ছিলেন অত্যন্ত সৌন্দর্য মুবারক উনার অধিকারিণী। সুবহানাল্লাহ! তিনি যখন আনুষ্ঠানিকভাবে (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈমান মুবারক প্রকাশ করেন,) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসলাম গ্রহণ করেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে মুক্ত করে দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ-এ আবদ্ধ করেন। সুবহনাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অধীনে থাকা অবস্থায় তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তিনি কখনো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে পৃথক হননি।” সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে হাক্কী ১১/৩২, তাফসীরে রূহুল বয়ান ৭/১২৫)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন,
فَدَعَانِي فَأَجْلَسَنِي بَيْنَ يَدَيْهِ فَقَالَ إِنِ اخْتَرْتِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ اخْتَارَكِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِنَفْسِهِ فَقُلْتُ فَإِنِّي أَخْتَارُ اللَّهَ وَرَسُولَهُ فَلَمَّا أَسْلَمْتُ أَعْتَقَنِي وَتَزَوَّجَنِي وَأَصْدَقَنِي اثْنَيْ عَشْرَةَ أُوقِيَّةً وَنَشًّا كَمَا كَانَ يُصْدِقُ نِسَاءَهُ وَأَعْرَسَ بِي فِي بَيْتِ أُمِّ الْمُنْذِرِ وَكَانَ يُقَسِّمُ لِي كَمَا كَانَ يُقَسِّمُ لِنِسَائِهِ وَضَرَبَ عَلَيَّ الْحِجَّابَ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে ডেকে এনে উনার সামনে বসিয়ে আমাকে (উদ্দেশ্য করে) ইরশাদ মুবারক করেন, আপনি যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে প্রাধান্য দেন, পছন্দ করেন, তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আপনাকে উনার নিজের জন্য (পছন্দ করবেন,) গ্রহণ করবেন। সুবহানাল্লাহ! তখন আমি বললাম, আমি মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে প্রাধান্য দিলাম, পছন্দ করলাম। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর যখন আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসলাম গ্রহণের বিষয়টা প্রকাশ করলাম, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে মুক্ত করে দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ সুসম্পন্ন মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! আর আমাকে সাড়ে বারো আউক্বিয়া স্বর্ণ (৫০০ দিরহাম) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক হাদিয়া মুবারক দেন, যেমন অন্যান্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক দিয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ! আর মহাম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উম্মু মুনযির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার সম্মানিত বাড়ি মুবারক-এ আমার সাথে প্রথম রাত্রি মুবারক অতিবাহিত করেন। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের জন্য যেমন (দিন-রাত্র মুবারক) বণ্টন করে দিয়েছিলেন, ঠিক তদ্রƒপ আমার জন্যও (দিন-রাত্র মুবারক) বণ্টন করে দেন এবং আমার উপর পর্দার হুকুম মুবারক আরোপ করেন অর্থাৎ আমাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম হিসেবে গ্রহণ করেন।” সুবহানাল্লাহ! (আল মুন্তাখাব ফী কিতাবি আযওয়াজিন নাবিয়্যী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, লেখক : হযরত যুবাইর ইবনে বাক্কার ইবনে আব্দুল্লাহ আল কুরাইশী আল আসাদী আল মাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি : বিছাল শরীফ ২৫৬ হিজরী শরীফ)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
وَكَانَتْ اُمُّ الْمُؤْمِنِيْنَ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اَلتَّاسِعَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ رَيْحَانَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) تَقُوْلُ تَزَوَّجَنِىْ رَسوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَمَهَرَنِىْ مِثْلَ نِسَائِهِ
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ-এ আবদ্ধ করেন এবং আমাকে অন্যান্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক উনার অনুরূপ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক হাদিয়া মুবারক করেন।” সুবহানাল্লাহ! (আন্সাবুল আশরাফ ১/২০০)
আর সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক উনার পরিমাণ কত ছিলেন এই সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘আহ্ আলাইহাস সালাম তিনি নিজেই বলেন,
اَعْتَقَنِىْ وَتَزَوَّجَنِىْ وَاَصْدَقَنِىْ اِثْنَىْ عَشْرَةَ اَوْقِيَةً وَنَشًّا كَمَا كَانَ يَصْدُقُ نِسَاءَهٗ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে মুক্ত করে দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ সুসম্পন্ন মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! আর আমাকে সাড়ে বারো আউক্বিয়া স্বর্ণ (৫০০ দিরহাম) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মোহরানা মুবারক হাদিয়া মুবারক দেন, যেমন অন্যান্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক দিয়েছিলেন।” সুবহানাল্লাহ! (আল মুন্তাখাব)
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, অনেকেই উম্মুল মু’মিনীন আত তাসি‘য়াহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে বাঁদী দাসী বলে থাকে। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ!! না‘ঊযুবিল্লাহ!!! অথচ তিনি যুদ্ধে বন্দি হওয়ার পর মুক্তিপণ দিয়ে মুক্তি লাভ করেন। অতঃপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিছবতে আযিম শরীফে আবদ্ধ হন। অর্থাৎ স্বাধীনা হিসেবে ও গোত্র প্রধান উনার সম্মানিত মেয়ে হিসেবে। নির্দিষ্ট দেনমোহর উনার বিনিময়ে মহাসম্মানিত নিছবতে আযীম শরীফে আবদ্ধ হন। কাজেই, যারা উনাকে বাঁদী বলবে এবং বলে। নাউজুবিল্লাহ! নাউজুবিল্লাহ!! নাউজুবিল্লাহ!!! এবং উনাদের মানহানী করবে, অপবাদ দিবে, চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করবে তাদের জন্য অত্যন্ত কঠিন ও লাঞ্ছিত শাস্তি অপেক্ষমান।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আবূ আহমাদ ছিদ্দীক্বাহ্।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৭)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (১)
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৪)
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৬)
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক (৩)
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)