নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,
রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সলাম তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ ছল্লাল্লাহু আলাইহিম ওয়া সাল্লাম উনারা সৃষ্টির শুরু থেকেই একই সাথে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ থাকবেন
, ০৯ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৯ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৮ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪০ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই রবীউছ ছানী শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি স্বপ্নের মধ্যে দেখতেছি, একটা বিরাট বালাখানা, বাড়ি। সামনে অনেক বড় জায়গা। সামনে জায়গার মধ্যে সবুজ ঘাস। ওখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি অবস্থান মুবারক করতেছেন। উনি কিছু একটা করতেছেন। আমিও কাছে বসা। আর বাইরের একটা লোক আছে। আমার মনে হচ্ছে, এরকম বিষয়টা যে, সামনে মাঠ আর পিছনে বাড়িটা। অনেক বড় বাড়ি! অনেক বড় বাড়ি! অনেক বড় পর্দা ঝুলতেছে। মনে হচ্ছে এরকম যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আমরা নতুন না, আগের থেকে আমরা এখানে আছি, উনার সাথে অবস্থান করতেছি। সুবহানাল্লাহ! ছিলাম, আছি এবং থাকবো- এরকম একটা ভাব। যাই হোক, কাজ হচ্ছে। উনি একটা কিছু করতেছেন। বাড়িটা পিছন দিকে, বাড়িতে অনেক বড় পর্দা ঝুলতেছে। এমন সময় পিছন থেকে একটা বাচ্চা মেয়ে হবে, হতে পারে সেটা সরাসরি আমার মেয়ে অথবা আমার মেয়ের মেয়ে এরকম। সাড়ে ছয় থেকে সাড়ে সাত এরকম বয়স কমবেশি, কাছাকাছি। ঐ মেয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে প্রথম বললো যে, ‘চাচা’। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি বললেন- না, বলো ‘নানা’। আমিও বললাম যে, ‘নানা’ বলার জন্য। তো ‘নানা’ বলেছে। বললেন যে, এদিকে আসো। একটা লোক বাহিরে বসা ছিলো। অনেক বড় এরিয়া। আমি লোকটাকে বললাম, তাহলে এক কাজ করেন, আপনি গেইটের বাহিরে যান। পর্দার ব্যাপার আছে। বাহিরে দিয়ে আসলাম। আরেকজন সাথে মাহরামই। মেয়েটা আসার পর তাঁকে ক্বদম বুছি করার জন্য বললেন। ক্বদম বুছি শুধু হাত দিয়ে? আমি বললাম না, শুধু হাত দিয়ে না। একদম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক উনার মধ্যে একদম মুখ দিয়ে করতে হবে। আমি কতোক্ষণ করলাম, অনেকক্ষণ করলাম। তাদেরকে করালাম। যাই হোক, আমরা এখানে অবস্থান করতেছি। এরপরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি বের হবেন। ঠিক আছে। আমি সাথে আসলাম। সাথে আসার পরে, এখন অনেক লোকজন দেখা করতে আসবে। তাহলে এভাবে কি করে সম্ভব? যাই হোক, অতঃপর কুদরতীভাবে একটা চেয়ারের ব্যবস্থা অর্থাৎ বড় একটা আসনের ব্যবস্থা হলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি ওখানে বসলেন। লোকজন আসতে থাকলো। আমি বললাম, লোক যারা আসছে, তোমরা ক্বদম বুছি করো। একদম পায়ের (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক উনার) তলে শুধু। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক উনার একদম নিচে ক্বদম বুছি করবে, উপরে না। যাই হোক; হাজার হাজার লোক আসতেছিলো। এর মধ্যে আমাদেরও অনেক লোক আছে। যাই হোক, এরা ক্বদম বুছি করে করে যাইতেছে। অনেক লোক হাজার হাজার, শত-সহস্র, অনেক লোক! যাই হোক, সেখানে এটা শেষ হলো। এরপরে আবার সামনে গেলাম। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি গেলেন, উঠলেন, সামনে গেলাম। ঐ আসন মুবারক-এ উনি বসা আছেন। তখন আবার অনেক লোক আসতে থাকলো- এদিক থেকে অর্থাৎ একদিক থেকে। আসতে থাকলো, আমি বললাম, তাহলে ঠিক আছে, কারণ এটা হলো শেষ ফায়ছালা। এই জায়গাটা ছিলো একটা স্বাভাবিক জায়গা। তার একদিকে ছিলো নিচু অর্থাৎ বাম দিক নিচু আর ডান দিক উঁচু এভাবে। আমি তাদেরকে বলেছি, তোমরা এক কাজ করো- অনেক লোক, আমাদের লোক, যাই হোক, অনেকে যারা আসছে, তাদেরকে বললাম, এসে ক্বদম বুছি করো আর যিয়ারত মুবারক করো। করে সোজা সামনে গিয়ে ডান দিকে যাবে। ডান দিকে গেলে দেখবে বেহেস্ত আছে। ওখানে গিয়ে সবাই বেহেস্তে প্রবেশ করবে। হাজার হাজার, শত-সহস্র লোক আসতেছে আর বেহেস্তে প্রবেশ করতেছে। এরপরে আবার আগের জায়গায় ফিরে এসেছেন।
এরপরে আরো ঘটনা আছে। ওখান থেকে যখন আমরা আসলাম, আসার পরে আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে একটা কিছু বলতে চাইলাম। বলতে যখন চাইলাম, তখন উনি বললেন যে, ‘আরে তুমি তো আমার বেটা, অসুবিধা নাই। ’ এরপরে ঘটনা শেষ হয়ে গেলো।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মনে হচ্ছিলো যে, অনেক দিন ধরে। হারানোরও ভয় নাই, নতুন প্রাপ্তিও নাই। ছিলাম, আছি, থাকবো।
লোকজন যারা- তাদেরকে বলেছি, সবাই ক্বদম বুছি করবে, একদম নিচে যেন বুছা দেয়। নিচেই বুছা দিয়েছে সবাই। অনেক লোক! অনেক লোক! অতঃপর পরের জায়গায় যাওয়ার পর ওখানে অনেক লোক যারা ছিলো সবাই যিয়ারত করে করে যেতে থাকলো, সামনে রাস্তা ছিলো ডান দিকে একটু উঁচু। ডান দিকে গেলেই ওখানে বেহেস্ত আছে। বললাম, সবাই যেয়ে বেহেস্তে প্রবেশ করো।
অনেকেরে আমি চিনি। নাম বলবো না কারো। অনেকেরে চিনি। অনেকে নতুন, অনেকে পুরান, উভয় প্রকার লোকই আছে। অনেক লোক! হাজার হাজার লোক। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি আছেন, লোক হবে এটাই তো স্বাভাবিক। অনেক ভিড়! এর মধ্যে লোকজন যাচ্ছে আস্তে আস্তে। প্রথমবারের মতো ক্বদম বুছি শেষ হয়েছে। প্রথমবার যখন শেষ হলো, তখন আরো লোক আসতে থাকলো। আরেকটু সামনে গিয়ে আরো প্রশস্ত জায়গা। একটা রাস্তার পাড়ে। ঐ রাস্তা দিয়ে ডান দিকে একটু গেলেই সেখানে জান্নাত।
যেখানে ছিলাম ঐখানে মনে হচ্ছে যে নতুন না। ছিলাম, আছি এবং থাকবো। এক সাথেই আছি। সুবহানাল্লাহ! এখন যে যতোটুকু বুঝতে পারে।
ঐ বাড়িটা, অনেক বড় বাড়ি! এরিয়া, অনেক বড় এরিয়া! এখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যাঁরা আছেন উনারা আছেন, উনাদের সাথে আমরাও আছি। বিষয়টা তো এরকম না যে, নতুন আছি। আবার যে সরে যেতে হবে এরকমও না। মনে হয়, ছিলাম, আছি, থাকবো।
এখন আমাদের অনেক লোক, প্রায় সব লোকই যারা আছে অনেককে দেখা গেছে। নাম বলবো না, কারো কথা আমি বলবো না। অনেক লোক আছে। আক্বীদাহ্ শুদ্ধ থাকলে তো কোনো সমস্যা নেই। আক্বীদাহ্ শুদ্ধ থাকলে তো ঠিকই আছে। আর আক্বীদায় গ-গোল থাকলে তো সে আর নাজাত লাভ করতে পারবে না।
তখন আমি দেখলাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি এতো সন্তুষ্ট, খুশি। সুবহানাল্লাহ! ভাষা দিয়ে প্রকাশ করা যাবে না। কারণ ভাষা দিয়ে সব বিষয় কখনো প্রকাশ করা সম্ভব হয় না। উনি অত্যন্ত সন্তুষ্ট, খুশি। অনেক মুহব্বত করলেন। সুবহানাল্লাহ! আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তাহলে আমরা এদিকে যাই। উনার সাথে আমি বের হলাম। আমি বললাম, তাহলে একটা আসন দরকার। দেখলাম, একটা কুদরতী আসন যাহির হয়ে গেলো। তখন আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি তাশরীফ মুবারক নেন। উনি তাশরীফ মুবারক রাখলেন। এক জাগায়, দুই জাগায়। আমি বললাম যে, লোকজন যিয়ারত করে, অতঃপর ক্বদম বুছি করুক। উনি খুব খুশি হলেন। সবটা বলি না বা বলতে পারি না। কারণ ভাষাগত আদবের ত্রুটি হয় কি না সেজন্য। পরে যখন আবার সামনে আসলাম, তখন বললাম, তাহলে তারা যিয়ারত করুক। (নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি বললেন,) করুক। উনি খুব খুশি। আমি বললাম, তাহলে ঠিক আছে, যিয়ারত করে এরা এদিক দিয়ে চলে যাক। তখন আমি বললাম, এদিকে গেলেই অর্থাৎ সামনে ডান দিকে গেলেই সবাই জান্নাতে যাবে। উনি অত্যন্ত সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেন। অনেক মুহব্বতে উনি বললেন। এটাতো ভাষা দিয়ে প্রকাশ করা যাবে না। এখন শেষে আমি যখন কিছু বলতে চাইলাম, তখন তিনি বললেন, ‘প্রয়োজন নাই তুমি তো আমার বেটা। ’ সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
সে অবস্থাটা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। ভাষা দিয়া প্রকাশ করাটা আদবের খেলাফের মতো মনে হয়। আর সন্তুষ্টি মুবারক যে এতো বেশি এটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। আর যে আসছে, তাকেই যতক্ষণ ইচ্ছা বুছা দেওয়ার জন্য উনি ইখতিয়ার দিয়েছেন এবং খুব সন্তুষ্টি মুবারকের সাথে গ্রহণ করছেন। ”
তাহলে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার কত বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে হাক্বীক্বী ছহীহ সমঝ, বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ ও সর্বোচ্চ হুসনে যন মুবারক দান করুন। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)