নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক শানে বেয়াদবীকারীদের শরয়ী শাস্তি বাস্তবায়ন করার আবশ্যকতা
, ১২ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ২৩ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ০৯ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

يَاۤ أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا قَاتِلُوا الَّذِيْنَ يَلُوْنَكُمْ مِّنَ الْكُفَّارِ وَلْيَجِدُوْا فِيْكُمْ غِلْظَةً ۚ وَاعْلَمُوْاۤ أَنَّ اللهَ مَعَ الْمُتَّقِيْنَ
অর্থ: “হে ঈমানদারগণ! আপনাদের নিকট যে সমস্ত কাফির রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করুন। তারা যেন আপনাদের মাঝে অত্যধিক কাঠিন্যতা পায়। তবে জেনে রাখুন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মুত্তাক্বীদের সাথে রয়েছেন।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ১২৩)
অর্থাৎ, যে বা যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মুবারক শানে বেয়াদবী করবে, অপবাদ দিবে, শান মুবারক বিরোধী কথা বলবে বা লিখবে বা প্রচার-প্রসার করবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে জিহাদ করতে হবে। তাদের ব্যাপারে কোনভাবে কোন রকম শিথিলতা প্রদর্শন করা যাবেনা। এজন্যই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে বেয়াদবীকারী ইহুদী আবু রাফি’কেও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নির্দেশক্রমে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা মৃত্যুদ- দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে, হযরত বারা ইবনু আযিব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আনছারদের একটি দল প্রেরণ করেন আবূ রাফি’ ইহুদীকে হত্যা করার জন্য। উনাদের মধ্য থেকে একজন এগিয়ে গিয়ে ইহুদীদের দূর্গে প্রবেশ করলেন। (যিনি আবূ রাফির দূর্গে প্রবেশ করেছেন) তিনি বলেন, অতপর আমি তাদের পশুর আস্তাবলে প্রবেশ করলাম। তারা দূর্গের দরজা বন্ধ করে দিল। তারা তাদের একটি গাধা হারিয়ে ফেলেছিল এবং তার খোঁজে তারা বেরিয়ে পড়ে। আমিও তাদের সঙ্গে বেরিয়ে গেলাম। তাদেরকে আমি জানাতে চেয়েছিলাম যে, আমি তাদের সঙ্গে গাধার খোঁজ করছি। অবশেষে তারা গাধাটি পেল। তখন তারা দূর্গে প্রবেশ করে এবং আমিও প্রবেশ করলাম। রাতে তারা দুর্গের দরজা বন্ধ করে দিল। আর তারা চাবিগুলো একটি কুলুঙ্গীর মধ্যে রাখল। আমি তা দেখতে পেলাম। যখন তারা ঘুমিয়ে পড়ল, আমি চাবিগুলো নিয়ে নিলাম এবং দূর্গের দরজা খুললাম। অতপর (রাতের আঁধারে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে) আমি আবূ রাফি’র নিকট পৌঁছলাম (সে অন্ধকার কামরায় ঘুমন্ত ছিল)।
আমি বললাম, হে আবূ রাফি! সে আমার ডাকে সাড়া দিল। তখন আমি আওয়াজের প্রতি লক্ষ্য করে তরবারীর আঘাত হানলাম, অমনি সে চিৎকার দিয়ে উঠল। (আমার আঘাতে সে ধরাশয়ী না হওয়ায়) আমি তার কামরা হতে বেরিয়ে এলাম। (কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে) আমি আবার তার কক্ষে প্রবেশ করলাম, যেন আমি তার সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছি। আমি আমার গলার স্বর পরিবর্তন করে বললাম, হে আবূ রাফি’! সে বলল, তোমার কী হল, তোমার মা ধ্বংস হোক। আমি বললাম, তোমার কী অবস্থা? সে বলল, আমি জানি না, কে বা কারা আমার এখানে এসেছিল এবং আমাকে আঘাত করেছে। বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর আমি আমার তরবারী তার পেটের উপর রেখে সর্ব শক্তি দিয়ে চেপে ধরলাম, ফলে তার হাড় পর্যন্ত ঠেকার আওয়াজ হল। অতঃপর আমি চিন্তিত অবস্থায় বের হয়ে এলাম। আমি সিঁড়ি দিয়ে অবতরণের উদ্দেশ্যে তাদের সিঁড়ির নিকট এলাম। (তাড়াতাড়ি নামতে গিয়ে) আমি পড়ে গেলাম, এতে আমার পায়ে আঘাত লাগল। আমি আমার সাথীদের সঙ্গে এসে মিলিত হলাম। আমি তাদেরকে বললাম, আমি এখান হতে ততক্ষণ পর্যন্ত যাব না, যতক্ষণ না আমি মৃত্যুর সংবাদ প্রচারকারিণীর আওয়াজ শুনতে পাই। হিজাযবাসী বণিক ইহুদী আবূ রাফি’র মৃত্যুর ঘোষণা না শোনা পর্যন্ত আমি সে স্থান ত্যাগ করলাম না। তিনি বললেন, তখন আমি দাঁড়িয়ে গেলাম এবং আমার তখন কোন ব্যথাই ছিল না। অবশেষে আমি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পৌঁছে ইহুদী আবু রাফির হত্যার খবর জানালাম। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণনা করা হয়, বদর জিহাদের কিছুদিন পর উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি মক্কা শরীফ হতে পবিত্র মদীনা শরীফে পবিত্র হিজরত মুবারক করার জন্য যখন রাওয়ানা দেন, তখন হাব্বার ইবনে আসওয়াদ এবং তার সাথে কতগুলো কাফির বদবখত উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার সাথে চরম বেয়াদবী করে উনাকে অত্যধিক কষ্ট দেয়। তারা উনার বাহন মুবারকে হামলা চালায়। উনার উপর আক্রমণের পর পরই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ সংবাদ পেশ করা হয়। সংবাদ পেয়ে তিনি অত্যন্ত কষ্ট পান। আর যারা উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার উপর আক্রমণ করেছিলো তিনি তাদের প্রতি খুবই অসন্তুষ্ট হন। এমনকি সাথে সাথে তাদের বিরুদ্ধে সারিয়্যাহ প্রেরণ করেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে সম্মানিত নির্দেশ মুবারক প্রদান করেন যে-
اِنْ ظَفِرْتُـمْ بـِهَبَّارِ بْنِ الْاَسْوَدِ وَالرَّجُلِ الَّذِىْ سَبَقَ مَعَهٗ اِلـٰى حَضْرَتْ زَيْنَبَ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَحَرِّقُوْهُـمَا بِالنَّارِ
অর্থ: “যদি আপনারা হাব্বার ইবনে আসওয়াদকে এবং তার সাথে যে লোকটি উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার দিকে এগিয়ে গিয়েছিলো, তাদের উপর বিজয়ী হন, তাহলে তাদেরকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলবেন।”
অপর বর্ণনায় রয়েছে, “আপনারা যদি তাকে হাতের মুঠোয় পান, তাহলে তাকে লাকড়ির দুই আঁটির মাঝে রেখে তাতে আগুন জ্বালিয়ে দিবেন।” (সুনানে সা‘ঈদ ইবনে মানছূর ২/২৮৬)
পরের দিন তিনি আবার ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি আপনাদেরকে নির্দেশ মুবারক দিয়েছিলাম যে, যদি আপনারা আক্রমণকারীদেরকে ধরতে পারেন, তাহলে আগুনে পুড়িয়ে মারবেন। কিন্তু পরে আমি সিদ্ধান্ত মুবারক গ্রহণ করলাম যে, কাউকে আগুন দিয়ে শাস্তি দেয়া মহান আল্লাহ পাক উনার শান মুবারক। কাজেই, আপনারা যদি তাদেরকে ধরতে পারেন, তাহলে কতল করবেন।’ (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা ২/২৮৭)
অপর বর্ণনায় রয়েছে, “যদি আপনারা তাকে পান, তাহলে প্রথমে তার (ডান) হাত কাটবেন। তারপর (ডান) পা কাটবেন। অতঃপর (বাম) হাত কাটবেন। তারপর (বাম) পা কাটবেন। কিন্তু সারিয়্যাহ তাকে পায়নি।” (সুনানে সা‘ঈদ ইবনে মানছূর ২/২৮৬)
উল্লেখ্য যে, স¦াভাবিকভাবে সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার বিধান হচ্ছে, কতলের পরিবর্তে কতল। কিন্তু উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনাকে যারা কষ্ট দিয়েছিলো, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদের বিরুদ্ধে সারিয়্যাহ প্রেরণ করেছেন। শুধু তাই নয়, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন, তাদেরকে পেলেই আগুনে পুড়িয়ে মারার জন্য। অবশ্য পরে সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন কতল করার জন্য। তবে এমনভাবে কতল করার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন যে, “প্রথমে ডান হাত কাটবেন। তারপর ডান পা কাটবেন। অতপর বাম হাত কাটবেন। তারপর বাম পা কাটবেন। অর্থাৎ তাদেরকে কঠিন শাস্তি দিয়ে মৃত্যুদ- দেয়ার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন।”
সুতরাং উপরে উল্লেখিত বর্ণনা থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মুবারক শানে অর্থাৎ মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক শানে যারা বেয়াদবী করেছে, করছে এবং করবে তাদের প্রত্যেককে কঠিন শাস্তির মাধ্যমে মৃত্যুদ- দিতে হবে।
উপরোক্ত আলোচনা দ্বারা দিবালোকের চেয়েও সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত, যে বা যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক শানে বেয়াদবী করবে, অপবাদ দিবে, শান মুবারক বিরোধী কথা বলবে বা লিখবে বা প্রচার-প্রসার করবে, তাদের প্রত্যেকের শরয়ী শাস্তি মৃত্যুদ-।
বলাবাহুল্য যে, বর্তমান সময়ে ইসলামী খিলাফত এবং শরয়ী আইন জারি না থাকায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রু কাফির, মুশরিক, মুনাফিকদের বিরুদ্ধে শরয়ী হুকুম বাস্তবায়ন করা যাচ্ছেনা। এতদসত্বেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়। প্রচলিত আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা-মোকদ্দামা করে তাদেরকে বিচারের আওতায় এনে তাদের প্রতি শরঈ শাস্তি কার্যকর করতে হবে। মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে তাদের বিরুদ্ধে অত্যন্ত শক্ত ও কঠিন বদ দুআ করতে হবে। তাদের সাথে ব্যক্তিগত, সামাজিক, পারিবারিক, অর্থনৈতিক এবং রাষ্ট্রীয়সহ সর্বপ্রকার সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। তাদের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রাখা যাবেনা। তাদের তৈরীকৃত পণ্য-সামগ্রী ব্যবহার করা যাবেনা। তাহলেই মুসলমান সত্যিকার অর্থেই মুসলমান থাকতে পারবে। নিজের ঈমান রক্ষা করতে পারবে। অন্যথায় ঈমান রক্ষা করা কঠিন হবে।
উল্লেখ্য যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক শানে বেয়াদবীকারীদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের অধিকার রক্ষায় বহু কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার পক্ষ থেকে “মুসলিম রাইটস্ ফাউ-েশন” প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যা ইতিমধ্যে ব্যাপকভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে। দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধীদের বিষ দাঁত ভেঙ্গে দিতে এ প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত সফলতার সাথে এগিয়ে যাচ্ছে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, “মুসলিম রাইটস্ ফাউ-েশন” এর সামগ্রিক আনজামে সার্বিকভাবে শরীক থাকা।
-মুফতী আহমদ ইমাদুদ্দীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৫)
১৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৪)
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিজেদের মতো ‘বাশার’ বা মানুষ বলা কাট্টা কুফরী
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(৩)
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ‘আল মানছূর’ লক্বব মুবারক উনার অর্থ মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যদিুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহসি সালাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বশিষে শান মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(২)
০৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(১)
০৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)