নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত ঈমান আনা, উনার গোলামী মুবারক করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা এবং ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা সমস্ত সৃষ্টি উপর ফরয (৩)
, ১২ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ১২ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
এ প্রসঙ্গে একটি মশহূর ঘটনা বর্ণিত রয়েছেন। হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার প্রধান কাতিব ছিলো কাফিল পাদ্রী। সে পবিত্র তাওরাত শরীফ লিপিবদ্ধ করতো। একদিন সে লক্ষ্য করলো- সম্পূর্ণ পবিত্র তাওরাত শরীফ উনার মধ্যে হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক থেকে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় নাম মুবারক অনেক বেশি আলোচিত হয়েছেন, অনেক বেশি উল্লেখ রয়েছেন। তখন তার অন্তরে হিংসা পয়দা হলো এবং সে মনে মনে চিন্তা করলো- হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি হলেন আমাদের সম্মানিত নবী-রসূল, যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে কথা বলেন। উনার চেয়ে শ্রেষ্ঠ নবী আর কে হতে পারেন? না‘ঊযুবিল্লাহ! আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় নাম মুবারক হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক থেকে অনেক বেশি আলোচিত হবে, অনেক বেশি উল্লেখ থাকবে এটা কেমন কথা? এটা চিন্তা করে কাফিল পাদ্রি সম্পূর্ণ পবিত্র তাওরাত শরীফ উনার মধ্য থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় নাম মুবারক কেটে দিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! সাথে সাথেই তার উপর কঠিন লা’নত বর্ষিত হলো। সে একটি বড় গুঁই সাপে পরিণত হয়ে গেলো। তখন সে চিন্তা করলো- এই অবস্থায় যদি কেউ তাকে দেখে ফেলে, তাহলে গুঁই সাপ মনে করে মেরে ফেলবে। তাই সে তাড়াতাড়ি সেখান থেকে পালিয়ে ঝোপ-ঝাড়, জঙ্গলে যেয়ে আশ্রয় নিল। হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি কাফিল পাদ্রিকে দেখতে না পেয়ে তার কথা জিজ্ঞাসা করলেন। তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করা হলো; কিন্তু পাওয়া গেলো না। অতঃপর হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত তুর পহাড়ে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে কথা মুবারক বলতে যাবেন, এমন সময় হঠাৎ তিনি দেখলেন সামনে একটা বড় গুঁই সাপ। হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে দেখে সে সালাম দিলো। হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন- ‘কে তুমি?’ তখন সে তার পরিচয় দিয়ে বললো- সে হচ্ছে কাফিল পাদ্রি। হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন- ‘তোমার এই অবস্থা হলো কেনো?’ সে বললো- ‘আমি চরম বেয়াদবী করেছি।’ তারপর হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার নিকট সে বিস্তারিত ঘটনা খুলে বললো এবং তওবা-ইস্তিগফার করতে থাকলো। সে বার বার বলতে থাকলো- ‘আমি বুঝতে পারিনি। আমি চরম বেয়াদবী করেছি। আমি খালিছভাবে তওবা-ইস্তিগফার করতেছি। আপনি দয়া করে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আমার জন্য একটু সুপারিশ করুন। মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাকে ক্ষমা করে দেন।’ তখন হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন- ‘তুমি সর্বনাশ করেছো, চরম বেয়াদবী হয়েছে। তোমার জন্য সুপারিশ করাও অত্যন্ত কঠিন। ঠিক আছে; তুমি যেহেতু বার বার তওবা-ইস্তিগফার করতেছো, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট তোমার জন্য সুপারিশ করবো।’ অতঃপর হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে জরুরী কথা মুবারক বলা শেষ করে কাফিল পাদ্রির চরম বেয়াদবীর কথা এবং সে লা’নতগ্রস্ত হয়ে গুঁই সাপে পরিণত হওয়ার বিষয় পেশ করে বললেন- ‘আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! কফিল পাদ্রি চরম বেয়াদবী করেছে। সে বুঝতে পারেনি। এখন সে খালিছভাবে তওবা-ইস্তিগফার করতেছে। আপনি দয়া করে তার ক্ষমার একটা ব্যবস্থা করে দিন।’ মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন- ‘সে চরম বেয়াদবী করেছে। সে ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য নয়। তবে আপনি যেহেতু তার জন্য সুপারিশ করেছেন, তাই আমি তাকে একটা সুযোগ দিচ্ছি। সরাসরি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট তাকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। তিনি যদি দয়া করে তাকে ক্ষমা করে দেন, তাহলেই শুধু সে ক্ষমা লাভ করবে; অন্যথায় সে চির জাহান্নামী হবে। তার ক্ষমা লাভের আর কোনো ব্যবস্থা নেই।’ তখন হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন- ‘বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো এখনো দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেননি। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোহবত মুবারক সে পাবে কিভাবে? আপনি দয়া করে তার হায়াত বৃদ্ধি করে দিন। যাতে আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সে ক্ষমা প্রার্থনা করতে পারে।’ মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন- ‘ঠিক আছে; আমি তার হায়াত বৃদ্ধি করে দিলাম।’ অতঃপর গুঁই সাপ রূপী কাফিল পাদ্রী মিশর থেকে হেঁটে হেঁটে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ উনার আবূ কুবায়েছ পাহাড়ে এসে আশ্রয় নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক উনার জন্য অপেক্ষা করতে থাকলো। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করলে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোহবত মুবারক লাভ করবে এবং উনার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করবে, সে জন্য সে অপেক্ষা করছিলো। যথাসময়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করলেন। অতঃপর আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রিসালাত মুবারক প্রকাশের পর একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ তাওয়াফ মুবারক করছিলেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোহবত মুবারক লাভ করে উনার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করার জন্য গুঁই সাপ রূপী কাফিল পাদ্রী আবূ কুবায়েছ পাহাড় থেকে নেমে কাট্টা কাফির আবূ জাহিলের বাড়ির সামন দিয়ে যাচ্ছিলো। পথিমধ্যে হঠাৎ আবূ জাহিল ঘর থেকে বের হয়ে দেখলো একটি বড় গুঁই সাপ। সে একটি লাঠি নিয়ে গুঁই সাপটিকে মেরে ফেললো। অতঃপর তাকে আগুনে পুড়িয়ে ছাই বানিয়ে ঐ ছাইগুলি একটি কাপড়ের মধ্যে পোটলা করলো। তারপর সে এই পোটলা নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ উনার নিকট গিয়ে সেখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেলো। তখন কাট্টা কাফির আবূ জাহিল চরম বেয়াদবের মত সম্বোধন করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বললো- ‘বলুন তো এই কাপড়ের পোটলার ভিতরে কী রয়েছে? যদি আপনি বলতে পারেন, তাহলে আমি ঈমান আনবো।’ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘আমি না বলে ঐ কাপড়ের পোটলার ভিতরে যে আছে, সে যদি বলে, তাহলে কি তুমি ঈমান আনবে?’ কাট্টা কাফির আবূ জাহিল বললো, ‘হ্যাঁ; তাহলে অবশ্যই আমি ঈমান আনবো।’ তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন,
قُمْ بِاِذْنِ اللهِ يَا كَافِلُ
“হে কাফিল পাদ্রী! তুমি মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশে জিন্দা হয়ে যাও।” সুবহানাল্লাহ!
সাথে সাথে কাফিল পাদ্রি একটা জিন্দা মানুষের ছূরত ধারণ করে কাপড়ের পোটলা থেকে লাফ দিয়ে নেমে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ পাঠ করলো এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক-এ) লুটিয়ে পড়ে ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকলো। সুবহানাল্লাহ! কাট্টা কাফির আবূ জাহিল স্বচক্ষে এই দৃশ্য দেখে কঠিন ভয় পেয়ে তৎক্ষণাৎ সেখান থেকে এক দৌড়ে অনেক দূরে গিয়ে বলতে লাগলো, ‘আমি অনেক বড় বড় জদুকর দেখেছি; কিন্তু আপনার মতো এতো বড় জাদুকর আর দেখিনি। আপনার মতো জাদুকর আর একজনও নেই।’ না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! আর কাফিল পাদ্রী যে চরম বেয়াদবী করেছে, সেটা সে স্বীকার করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাফিল পাদ্রিকে ক্ষমা করে দেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর কাফিল পাদ্রি ছাহাবী উনার মর্যাদা লাভ করে সম্মানিত ঈমান উনার সাথে ইন্তিকাল করেন। সুবহানাল্লাহ!
এখন ফিকিরের বিষয় হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে বেয়াদবী করার কারণে কাফিল পাদ্রি কঠিন লা’নতগ্রস্ত হয়ে গুঁই সাপে পরিণত হয়ে যায়। সরাসরি হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি তার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সুপারিশ করে বলেন, ‘আয় বারে এলাহী, মহান আল্লাহ পাক! কফিল পাদ্রি চরম বেয়াদবী করেছে। সে বুঝতে পারেনি। এখন সে খালিছভাবে তওবা-ইস্তিগফার করতেছে। আপনি দয়া করে তার ক্ষমার একটা ব্যবস্থা করে দিন।’ মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন- ‘সে চরম বেয়াদবী করেছে। সে ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য নয়। তবে আপনি যেহেতু তার জন্য সুপারিশ করেছেন, তাই আমি তাকে একটা সুযোগ দিচ্ছি। সরাসরি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট তাকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। তিনি যদি দয়া করে তাকে ক্ষমা করে দেন, তাহলেই শুধু সে ক্ষমা লাভ করবে; অন্যথায় সে চির জাহান্নামী হবে। তার ক্ষমা লাভের আর কোনো ব্যবস্থা নেই।’ হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সুপারিশে তার হায়াত বৃদ্ধি করে দেয়া হলো। মহান আল্লাহ পাক তিনি কিন্তু কাফিল পাদ্রিকে ক্ষমা করলেন না। সে প্রায় ১৫০০ বছর লা’নতগ্রস্ত অবস্থায় গুঁই সাপের ছূরতে থাকলো। একমাত্র নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করার কারণেই কাফিল পাদ্রি ক্ষমা লাভ করেছে। অন্যথায় তার ক্ষমা পাওয়ার কোনো ব্যবস্থা ছিলো না।
তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতো বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছেন, সেটা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সব। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে সমস্ত কায়িনাতবাসীসহ আমাদের সবাইকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক উপলদ্ধি করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ, জামিয়াতুল মাক্বামাত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২২)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)