নছীহতে ক্বায়িম মাক্বামে উম্মাহাতুল মুমিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম
, ০৬ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২১ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহিলাদের পাতা
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান এনে উনার আনুগত্য করা ফরয
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
يَا أَيُّـهَا النَّبِـيُّ إِنَّـا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُـبَـشِّـرًا وَنَـذِيْــرًا ﴿৪৫﴾ وَدَاعِيًا إِلـَى اللّٰـهِ بِـإِذْنِـهٖ وَسِرَاجًا مُّنِـيـرًا ﴿৪৬﴾ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِـنِـيـْنَ بِأَنَّ لَـهُمْ مِّنَ اللّٰـهِ فَـضْلًا كَـبِـيْــرًا ﴿৪৭﴾ سورة الاحزاب
হে নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে উপস্থিত বা হাযির-নাযির, সুসংবাদ প্রদানকারী, সতর্ককারী এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুমে উনার দিকে আহবানকারী ও উজ্জ্বল প্রদীপ রূপে প্রেরণ করেছি। আপনি মু’মিনদেরকে এ বিষয়ে সুসংবাদ প্রদান করুন যে, (আপনি) উনাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে বিরাট অনুগ্রহ। [সূরা আহযাব শরীফ: ৪৫-৪৭]
আর পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ رَبِـيْـعَـةَ الْـجُرَشِىِّ رَضِيَ اللهُ تَـعَالـٰى عَـنْـهُ قَالَ اَتَى النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَـقِـيْـلَ لَهٗ لِـتَــنُـمْ عَيْـنُكَ وَلِتَسْمَعْ اُذُنُكَ وَلِيَعْقِلْ قَلْبُكَ قَالَ فَـنَامَتْ عَيْنَىَّ وَ سَـمِعَتْ اُذْنَاىَ وَعَـقَـلَ قَـلْبِـىْ قَالَ فَـقِـيْـلَ لـِىْ سَـيِّـدٌ بَـنٰى دَارًا فَصَـنَـعَ فِـيْـهَا مَأْدُبَـةً وَاَرْسَلَ دَاعِـيًا فَـمَنْ اَجَابَ الدَّاعِىَ دَخَلَ الدَّارَ وَاَكَلَ مِنَ الْمَأْدُبَـةِ وَرَضِىَ عَـنْـهُ السَّـيِّـدُ وَمَنْ لَـمْ يُـجِبِ الدَّاعِىَ لَـمْ يَدْخُـلِ الدَّارَ وَلَـمْ يَأْكُلْ مِنَ الْمَأْدُبَـةِ وَسَـخَـطَ عَلَـيْـهِ السَّـيِّـدُ قَالَ فَاللّٰهُ السَّيِّـدُ وَ مُـحَمَّدٌ الدَّاعِىْ وَ الدَّارُ الْاِسْلَامُ وَالْمَأْدُبَـةُ الْـجَـنَّـةُ. (رواه الدارمى)
হযরত রবিয়াতাল জুরাশি রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, কতিপয় হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট আসলেন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য করে বলা হলো, আপনার চোখ মুবারক যেন ঘুমিয়ে থাকেন, আপনার কান মুবারক যেন শুনতে থাকেন, আপনার অন্তর মুবারক যেন বুঝতে থাকেন। তিনি বললেন, অতঃপর আমার চক্ষু মুবারক ঘুমিয়ে রইলেন, আমার কর্ণদ্বয় মুবারক শুনতে থাকলেন এবং আমার অন্তর মুবারক উপলব্ধি করতে থাকলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমাকে বলা হলো, একজন সাইয়্যিদ (বাড়ির মালিক) তিনি একটি বাড়ি তৈরী করলেন। সেখানে তিনি খাবারের আয়োজন করলেন এবং একজন আহবানকারী প্রেরণ করলেন। অতঃপর যে ব্যক্তি আহবানকারীর ডাকে সাড়া দিবে, সেই ব্যক্তি ঘরে প্রবেশ করবে এবং খাদ্য খাবে এবং যিনি সাইয়্যিদ (বাড়ির মালিক) তিনি তার প্রতি সন্তুষ্ট হবেন। আর যে ব্যক্তি আহবানকারীর ডাকে সাড়া দিবে না, সে ব্যক্তি ঘরে প্রবেশ করবে না এবং খাদ্যও খাবে না। সাইয়্যিদ তিনি তার প্রতি সন্তুষ্ট হবেন না। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন “সাইয়্যিদ”, আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন “আহবানকারী”, এবং ঘর হচ্ছে ‘ইসলাম’, আর খাবার হচ্ছে “জান্নাত”। সুবহানাল্লাহ!
[দারিমী শরীফ]
উপরোক্ত আয়াত শরীফ এবং হাদীছ শরীফ দ্বারা যে বিষয়টি বোঝানো হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ মুবারকেই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দিকে আহবানকারী। যারা উনার সম্মানিত দাওয়াত মুবারক গ্রহণ করে পরিপূর্ণভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশ করবেন, উনারাই জান্নাত উনার মধ্যে প্রবেশ করে জান্নাতী নিয়ামত মুবারক ভোগ করতে পারবেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুগত্য করাই হলো, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার আনুগত্য করা। সুবহানাল্লাহ! কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
مَنْ يُـطِـعِ الرَّسُـوْلَ فَــقَدْ أَطَاعَ اللّٰـهَ ۖ وَمَنْ تَـوَلـّٰى فَـمَا أَرْسَلْـنَاكَ عَلَـيْـهِـمْ حَـفِـيْـظًا ﴿৮০﴾ سورة النساء
যে ব্যক্তি রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুগত্য করল, সে মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনারই আনুগত্য করল। আর যারা (আনুগত্য করা থেকে) ফিরে যাবে, আমি আপনাকে তাদের হিফাযতকারী হিসেবে পাঠাইনি। [সূরা নিসা শরীফ: ৮০]
অর্থাৎ যারা আনুগত্য না করে ফিরে যাবে তাদের কোনো দায়িত্ব গ্রহণ করা হবেনা। প্রসঙ্গত, পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে কয়েকজন লোক আসলেন, তিনি উনাদেরকে এক আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান আনার দাওয়াত দিলেন, (অতঃপর তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন)
قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَـيْـهِ وَسَلَّمَ أَتَـدْرُوْنَ الْاِيْــمَانُ بِاللهِ وَحْـدَهٗ قَالُـوْا اَللهُ وَرَسُوْلُـهٗ اَعْـلَمُ قَالَ شَهَادَةُ اَلَّا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاَنَّ مُـحَمَّدًا رَّسُـوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْـهِ وَسَلَّمَ. (متفق علیه)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, আপনারা কি জানেন, এক আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান কি? (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) উনারা বললেন, মহান আল্লাহ পাক এবং উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারাই সর্বাধিক জ্ঞাত। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, এক আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান হচ্ছে সাক্ষ্য দেয়া যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
[বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ]
অতএব, কেউ যদি শুধু “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” বলে তাহলে এক আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান আনা শুদ্ধ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত “মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)” না বলবে। অনুরূপভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুগত্য করা ব্যতীত মহান আল্লাহ পাক উনার প্রকৃত আনুগত্য করাও হবে না।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ اَبـِىْ هُرَيْــرَةَ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْـهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالَّذِىْ نَــفْـسُ مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِـيَـدِهٖ لَا يَسْمَـعُ بِـىْ اَحَدٌ مِنْ هٰذِهِ الْاُمَّـةِ يَـهُـوْدِىٌّ وَلَا نَصْـرَانـِـىٌّ ثُـمَّ يَــمُوْتُ وَلَـمْ يُـؤْمِنْ بِالَّذِىْ اُرْسِلْـتُ بِـهٖ اِلَّا كَانَ مِنْ اَصْحَابِ النَّارِ. (رواه مسلم)
হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কসম! ঐ মহান আল্লাহ পাক উনার, যার কুদরতি হাত মুবারকে আমার প্রাণ মুবারক রয়েছে। এই উম্মতের যে কেউ হোক অথবা ইহুদী অথবা নাছারা যেই আমার কথা শুনে অতঃপর আমি যা নিয়ে এসেছি সে বিষয়ের প্রতি ঈমান না এনে মারা যায়; সে অবশ্যই জাহান্নামী হবে। নাঊযুবিল্লাহ!
[মুসলিম শরীফ]
মূলত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনা এবং উনাকে মুহাব্বত করে উনার আনুগত্য করা ব্যতীত কেউ মু’মিনে কামিল হতে পারবে না।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْـهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا يُــؤْمِنُ اَحَـدُكُـمْ حَـتّٰى اَكُوْنَ اَحَبَّ اِلَـيْـهِ مِنْ وَالِدِهٖ وَوَلَدِهٖ وَالنَّاسِ اَجْـمَـعِـيـْنَ. (متفق علیه)
হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত পরিপূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত সে আমাকে তার নিজের পিতা-মাতা, সন্তান-সন্তুতি এমনকি সমস্ত মানুষ হতে অধিক মুহাব্বত না করবে।
[বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ]
অপরদিকে যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রসূল হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট থাকবে অর্থাৎ উনার আনীত দ্বীন ইসলাম উনার পরিপূর্ণ অনুসরণ করবে, সেই ব্যক্তিই ঈমান উনার স্বাদ লাভ করবে অর্থাৎ সে ব্যক্তিই মু’মিনে কামিল হতে পারবে।
ইনশাআল্লাহ চলবে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নিকাহ বা বিবাহের ফযীলত (১৯)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ইলিম চর্চায় কতবেশি মনোযোগ!
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শিশু সন্তান জন্ম গ্রহণের ৭ম দিনে সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেনমোহর নিয়ে কিছু কথা.... (১)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বেমেছাল দানশীলতা মুবারক (১)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইতিহাস কথা বলে: নারী নির্যাতনের সাথে বিধর্মীদের সম্পৃক্ততার অনুসন্ধানে
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হাত-পা, চেহারা খোলার মাধ্যমে অবশ্যই সৌন্দর্য প্রকাশ পায়
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইতিহাস কথা বলে- ‘বোরকা’ বাঙালি মুসলমানদের আদি সংস্কৃতি
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আপনি চান, আপনার সন্তান সুশ্রী এবং সুন্দর হয়ে জন্মগ্রহণ করুক?
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শৈশবকাল থেকেই সন্তানকে ব্যক্তিত্ব বা আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন হওয়ার শিক্ষা দান করতে হবে
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘শরয়ী পর্দা’ মেয়েদের অন্তরের পবিত্রতার সাথে সাথে বাহ্যিক সৌন্দর্য্য ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখে
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)