দেশের সিংহভাগ চাহিদা মিটিয়ে বাণিজ্যিক সফলতা অর্জন করছে দুগ্ধখাত।
, ১৯ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৩ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন , ১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সম্পাদকীয়

সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বেকারত্ব দূরীকরণ ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশের সম্ভাবনাময় খাত দুগ্ধশিল্প। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এখন অনেক শিক্ষিত যুব সমাজ এ শিল্পে জড়িত হচ্ছে। এতে দেশের তরল দুধের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এ শিল্পকে বাণিজ্যিকভাবে সফলতা ও বিশুদ্ধ দুধ সরবরাহে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে দেশীয় খামারি ও দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানিগুলো। এভাবেই বিশাল জনগোষ্ঠীর পুষ্টির চাহিদা পূরণ ও বেকার সমস্যা সমাধানেও দুগ্ধশিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি সম্প্রতি ডেইরিখাতে উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে ৪ হাজার ২শ’ ৮০ কোটি টাকার একটি সরকারী প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ চলছে। ডেইরি খাত সংশ্লিষ্টরা বলছে, এই প্রকল্প আশার আলো জাগিয়েছে। যদি অনিয়ম-দুর্নীতি রোধ করে সরকার এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারে তাহলে তা দেশের ডেইরি শিল্পের জন্য যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে গণ্য হবে। পাশাপাশি প্রতিবছর বিদেশ থেকে ঘাটতি পূরণে বিপুল পরিমাণ গুড়ো দুধ আমদানিতে যে বৈদেশিক মুদ্রা গচ্ছা যাচ্ছে তা সাশ্রয় করা যাবে এবং সেই অর্থ দেশীয় ডেইরি খাতে ব্যয় করে চুড়ান্ত সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌছানো যাবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকারের প্রাণিসম্পদ অধিদফতর এর তথ্য মতে, দেশে প্রতি বছর ৯০ লাখ ২৪ হাজার টন দুধ উৎপাদন হচ্ছে কিন্তু চাহিদা রয়েছে ১ কোটি ৫৮ লাখ টন অর্থাৎ চাহিদার তুলনায় ঘাটতির পরিমাণ প্রায় ১০ লাখ টনের কিছু বেশি। এর মানে হলো বাংলাদেশ তার মোট প্রয়োজনের মাত্র ৬৩ শতাংশ উৎপাদন করছে এবং বাকি ৩৭ শতাংশ ঘাটতি পূরণের জন্য প্রতি বছর প্রায় এক হাজার পাঁচ শ’ কোটি টাকার দুধ আমদানি করছে। বিশ্লেষকগণ মনে করছেন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা গুঁড়া দুধ আমদানিতে ব্যয় হয় তা যদি স্থানীয় দুগ্ধ উন্নয়নে ঋণ কিংবা প্রণোদনা হিসাবে ব্যবহৃত হতো তা হলে উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে চাহিদার ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব হতো।
দেশে প্রায় ৫৮ হাজার ৫৯০টি ফার্ম রয়েছে। যেখানে দুগ্ধ উৎপাদন কাজে সম্পৃক্ত লক্ষাধিক দেশীয় খামারি। যারা নিজস্ব প্রচেষ্টায় দেশের উন্নয়নের পথে অবদান রেখে চলেছেন। তারা শুধু নিজেদের বেকারত্ব মোচনই নয়, দেশের মানুষের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিশ্চিতের মাধ্যমে দেশীয় এ উদীয়মান শিল্পকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে।
গত ১০ বছরে দেশে দুধের উৎপাদন ও চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ। কিন্তু চাহিদার পুরো অংশ দেশীয় দুধ দিয়ে মেটানো সম্ভব হচ্ছেনা। ফলে বিদেশ থেকে প্রতিবছর প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার গুড়ো দুধ আমদানি করতে হচ্ছে। আর এই আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের কারণে দেশীয় দুগ্ধ শিল্পের বিকাশ মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, মালেশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ প্রভৃতি উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যদি কোনো কৃষিজ খাতে সম্ভাবনা দেখা দেয় তাহলে সেসব দেশের সরকার বাজেটে আলাদাভাবে সেইসব খাতে বরাদ্দ দিয়ে সেইসব সম্ভাবনাকে বিকশিত করে। কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় একেবারেই উল্টো। এখানে কোনো খাতে সম্ভাবনা দেখা দিলে তা বিকশিত তো দুরে থাক উল্টো ওই খাতকে আমদানিনির্ভর করার জন্য উঠে পড়ে লাগে একটি মহল। যার মধ্যে এই দুগ্ধশিল্পও অন্যতম। চাহিদার ৭০ ভাগ দেশেই উৎপাদন হওয়ার পরও মাত্র ৩০ শতাংশ আমদানি করা গুড়োদুধই প্রতিবছর দেশের দুগ্ধশিল্পের উপর প্রভাব বিস্তার করে দেশের ডেইরির বাজারে দরপতন ঘটায়। অথচ সরকার যথাযথ উদ্যোগ নিলেই এই ৩০ শতাংশ আমদানিনির্ভরতা দুর করা শুধু সময়ের ব্যাপার।
অন্যদিকে, সম্ভাবনা থাকলেও দুগ্ধ শিল্প বিকশিত হওয়ার পেছনে সরকারের অবহেলা ও বহুমুখী কিছু সমস্যা রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- কারিগরী জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ জনবল সংকট, দক্ষ প্রাণি চিকিৎসক/ ভেটেরিনারিয়ান সংকট, স্বল্প সুদে ঋণ না পাওয়া, উৎপাদিত দুধের যৌক্তিক মূল্য না পাওয়া, দুগ্ধশিল্পের জন্য পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি ও ঔষধ না পাওয়া, বিদ্যুতের মূল্য কৃষিভিত্তিক শিল্পের চেয়ে অনেক বেশি আদায় করা, ফার্মে সহজে বিদ্যুৎ সংযোগ না পাওয়া, দুধ সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরনে সহযোগিতা না পাওয়া, চিকিৎসা, প্রাণি খাদ্য এবং জাত উন্নয়নের পদ্ধতি বিষয়ে সঠিক পরামর্শ না পাওয়া, তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে না লাগানো ইত্যাদি।
বলাবাহুল্য, দেশের ব্যাংক খাতে লাখ লাখ কোটি টাকা লোপাট হচ্ছে, অফিসের কেরানী থেকে শুরু করে দারোয়ান পর্যন্ত কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে বিদেশে সেকেন্ড হোম গড়ে তুলছে। অথচ দেশের সিংহভাগ চাহিদা পুরন করে দেশের ডেইরি খাতের সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা ঋণের অভাবে তাদের শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছেনা। অনেক ক্ষেত্রে ঋণ আনতে গিয়ে হয়রানিরও শিকার হচ্ছে। অথচ সরকার এ খাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঋণ সুবিধা দিলে একদিকে দুধের উৎপাদন বাড়বে, অন্যদিকে আমদানি বন্ধ হলে বিপুল পরিমাণে বিদেশী মুদ্রা সাশ্রয় হবে।
সরকারকে মনে রাখতে হবে, ডেইরি শিল্প শুধু দুগ্ধ উৎপাদনেই সীমিত নয়। এর সঙ্গে ব্যাপক ও বহুমুখী কর্মসংস্থান ও শিল্প সম্ভাবনা জড়িত। যেমন দেশব্যাপী ডেইরি ফার্মের মাধ্যমে গাভী পালন হলে বেকার যুবক-যুবতীরা বিদেশগামী হবে না বা চাকরির পেছনে ছুটবে না। স্থানীয়ভাবে ছোট-বড় ডেইরি ফার্ম গড়ে উঠলে গ্রামীণ উন্নয়ন দ্রুত ত্বরান্বিত হবে। ডেইরি ফার্মের খাদ্য চাহিদাকে কেন্দ্র করে আরো ব্যবসা ও কর্মসংস্থান হবে। গাভী পালনের ফলে দেশে গরু উৎপাদন বাড়বে, এতে দেশে গোশতের চাহিদা পূরণ হবে। ভারতীয় গরু নির্ভরতা বন্ধ হবে। বিকশিত হবে আমাদের চামড়া শিল্প। তরল দুধের পাশাপাশি গুঁড়াদুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে দেশ। আরো একটি বিরাট পরিবেশবান্ধব লাভ আছে। আর সেটি হলো ডেইরি ফার্ম বিকশিত হলে প্রচুর গোবর উৎপাদনের মাধ্যমে দেশে প্রাকৃতিক সারের ব্যবহার সামগ্রিকভাবে কল্যাণ বয়ে আনবে।
ছহিবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আহলান-সাহলান সুমহান পহেলা শাওওয়াল শরীফ। মুবারক হো ঈদে বিলাদতে- ত্বাহিরাহ, তাইয়্যিবাহ, মাহবুবাহ, ফাক্বীহা, মাশুক্বাহ, তাওশিয়াহ, নূরে হাবীবা, লখতে জিগারে ইমামুল উমাম, উম্মু আবিহা, ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম, সাইয়্যিদাতুন নিসা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম
৩০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গ: রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম মুসলমানের দ্বীনি অধিকার, পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনে আবহ এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের দায়
২৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশে মিডিয়াগুলো ইহুদীদের অদৃশ্য ইশারায় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে। বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিত- দেশের সব মিডিয়া বর্জন করে রাজারবাগ শরীফের প্রকাশনার প্রচার-প্রসার করা।
২৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো ২৫শে রমাদ্বান শরীফ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আল মুত্বহহারাহ, আল মুত্বহহিরাহ, মালিকাতুল জান্নাহ, মালিকাতুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! অতএব, প্রত্যেকের উচিত- ব্যাপক যওক-শওকের মাধ্যমে এ মহিমান্বিত দিনখানি যথাযথ মর্যাদায় পালনের ব্যবস্থা করা।
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ব্যাপকভাবে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ও হয়রানী জান-মাল এবং সম্মান হিফাজতে সরকারকে এখনি পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঈদকে সামনে রেখে মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো পবিত্র ২৩শে রমাদ্বান শরীফ! আজ সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আল মুত্বহহারাহ, আল মুত্বহহিরাহ, মালিকাতুল জান্নাহ, মালিকাতুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
যে সমাজ ব্যবস্থায় সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক, প্রজাতন্ত্রের মালিক ‘জনগণকে’ করা হয় সে সমাজব্যবস্থায়, অপরাধীরা নিয়ন্ত্রিত হয়না ও অপরাধ নির্মূল হয়না। সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং ভয় করার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি। কেবলমাত্র এই অনুভূতি সমাজ থেকে সব অপরাধ নির্মূল করতে পারে।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত সুমহান ২১ই রমাদ্বান শরীফ। যা ইমামুল আউলিয়া, হাবীবে ওয়া মাহবুবে রহমান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহিমান্বিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দৈনন্দিন ৩২ বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করলেও মুসলমান কি পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ শুধু পাঠের মধ্যেই আবদ্ধ থাকবে? ফিকির আর আমল কী অধরাই থাকবে?
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকার ঘোষিত মৎস্য আহরণ নিষেধাজ্ঞায় মরার উপর খাড়ার ঘা অবস্থা হয় দেশের জেলেদের। নিভৃতেই চলছে জেলেদের নীরব কান্না। দেখার কেউ নেই।
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)