দেশের মালিক জনগণকেই দেশের স্বার্থবিরোধী, স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী, আত্মঘাতী, জনবিনাশী আদানী চুক্তি প্রতিহত করতে হবে ইনশাআল্লাহ
, ২০ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৩ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১৩ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ২৭ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সম্পাদকীয়
গত পরশু দৈনিক আল ইহসানে দ্বিতীয় লিড হয়েছে বিতর্কের মধ্যেই আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ বিশ্লেষণে করলে দেখা যায়, আদানির সাথে চুক্তির শর্তগুলো অনেক দিক থেকে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থবিরোধী।
প্রথমত, চুক্তির ধারা ৩.১(বি) অনুসারে, আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতার ৩৪ শতাংশের চেয়ে কম বিদ্যুৎ ক্রয় করলে পিডিবিকে নির্দিষ্ট অঙ্কের জরিমানা দিতে হবে।
দ্বিতীয়ত, ধারা ১৩.১ (জি) এর চার উপধারা অনুযায়ী, বার্ষিক ঘোষিত চাহিদার যত কম বিদ্যুৎ পিডিবি নেবে, ততটুকু বিদ্যুতের কয়লার দাম, জাহাজের ভাড়া, বন্দরের খরচ দিতে হবে পিডিবিকে।
তৃতীয়ত, শিডিউল ৬-এর টেবিল (সি) অনুযায়ী, আদানি যে কয়লাই ব্যবহার করুক, কয়লার দাম হিসাব করার ক্ষেত্রে ইন্দোনেশিয়ার ইনডেক্স ও নিউ ক্যাসেল ইনডেক্সের গড় ধরার কথা বলা হয়েছে। তা ছাড়া এ ধরনের অন্য সব চুক্তিতে কয়লার মূল্য বৃদ্ধি পেলে বিদ্যুতের দাম সর্বোচ্চ কত হবে তার একটা সীমা নির্ধারণ করা থাকলেও আদানির সঙ্গে চুক্তিতে এ রকম কোনো সীমা নেই। এতে কয়লার দাম বেশি পড়বে।
চতুর্থত, ভারতের স্থানীয় কয়লার বদলে আদানির মালিকানাধীন অস্ট্রেলিয়ার কয়লাখনি থেকে জাহাজে করে আদানির বন্দরে কয়লা আনা এবং সেখান থেকে আবার ৭০০ কিলোমিটার রেললাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিবহন করা, ভারতের অংশে যে সঞ্চালন লাইন নির্মিত হয়েছে, তার ব্যয়ও বিদ্যুতের দামের মধ্যে ধরা ইত্যাদি কারণে বিদ্যুতের দাম বেশি পড়বে।
আদানির বিদ্যুৎ আমদানি শুরু হলে দুই ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে, হয় বাংলাদেশের আরও বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র বসিয়ে রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে, এমনকি সেই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে যদি আদানির চেয়ে কম দরে বিদ্যুৎ পাওয়া যায় তাহলেও। অথবা আদানির বিদ্যুৎ না কিনেই বাংলাদেশকে বৈদেশিক মুদ্রায় ক্যাপাসিটি চার্জ গুনতে হবে। দুটি ঘটনার যেটিই ঘটুক, তা বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর হবে।
পঞ্চমত, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর এমনকি কোনো বিদ্যুৎ আমদানি না করলেও বাংলাদেশকে প্রতিবছর গড়ে ৪৫ কোটি ডলার বা ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ বাবদ প্রদান করতে হবে, যা এই ধরনের অন্যান্য চুক্তির তুলনায় অনেক বেশি।
ষষ্ঠত, চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ আগামী ২৫ বছরের জন্য আদানি পাওয়ারের করের বোঝা বহন করবে, যে বোঝা ভারতীয় কোম্পানিটি তার সরকারের কাছ থেকে ইতিমধ্যে ছাড় পেয়েছে। কর ছাড়ের কারণে আদানির এক বিলিয়ন ডলারের চেয়ে বেশি অর্থ বেঁচে যাবে; কিন্তু সেই করের টাকা চুক্তিতে আগে থেকে যোগ করা ছিল বলে বাংলাদেশকে দিয়ে যেতে হবে।
সপ্তম, প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রয়োজনীয় কয়লার পরিমাণ অন্যান্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের তুলনায় বাড়িয়ে ধরা হয়েছে।
অষ্টম, আর্টিকেল ১৬ এবং ১৬(এ) অনুযায়ী, রাজনৈতিক বা প্রাকৃতিক কোনো কারণে (ফোর্স মেজার) যদি আদানি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে না পারে, তবে আদানিকে কোনো ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না। কিন্তু একই কারণে পিডিবি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ কিনতে না পারলে ক্যাপাসিটি চার্জ বা জরিমানা থেকে কোনো ছাড়ের বিধান সেখানে নেই।
নবম, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার একটা বড় অংশ সারা বছর অব্যবহৃত থাকে। কিন্তু বিদ্যুৎ না কিনলেও চুক্তি অনুসারে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ বা ভাড়া দিতে হয়। ২০১০-১১ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত ১২ বছরে শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই পরিশোধ করতে হয়েছে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। এ রকম একটা উদ্বৃত্ত উৎপাদন ক্ষমতার প্রেক্ষাপটে নতুন করে আদানির বিদ্যুৎ তো দূরের কথা, এমনকি ভারত থেকে বর্তমানে যে ১ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছে বাংলাদেশ, সেটিরও আসলে কোনো প্রয়োজন নেই।
তার উপর আবার ২৫ বছর ধরে ভারতের আদানি গ্রুপ থেকে ১৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করে আমদানি দেশের অর্থনীতির বোঝাই শুধু বাড়াবে। বিদ্যুৎ আমদানীর নামে দেশের ধন সম্পদ লুট করার এই চুক্তিকে দেশী বিদেশী বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ভারতীয় সরকারকে উপঢৌকন হিসেবে অভিহিত করেছে। অস্টেলিয়ার জ্বালানী বিশেষজ্ঞ টিম বলেছে, এই চুক্তি মুলত এশিয়ার সাবেক শীর্ষ ধনী আদানীর পকেট ভরার চুক্তি। এই চুক্তি একপেষে ও অত্যন্ত ব্যয় বহুল। এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলদেশী কোম্পানীগুলো প্রতি ইউনিটের বিক্রয় মূল্য দরপত্রে সর্বোচ্চ ৬.৫২ পয়সা দিলেও অজ্ঞাত কারণে দেশি কোম্পানিগুলোকে না দিয়ে ৮.৭১ পয়সা অর্থাৎ অতিরিক্ত ৭০ হাজার কোটি টাকা বাড়তি মূল্যে আদানির সঙ্গে চুক্তি করা হয়।
চরম আত্মঘাতী হচ্ছে আদানী যে ট্যাক্স ভারত সরকারকে দিবে সে ট্যাক্সের টাকা বাংলাদেশের সরকার তথা জনগণ দিবে এবং ২৫ বছর এই ট্যাক্স পরিশোধ করবে। অথচ এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিকে ভারত সরকার ২০১৯ সালে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে ঘোষনা করার কারণে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশী টাকা আদানীর সাশ্রয় হবে। যেমন ঐ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য কয়লা এবং বিভিন্ন সারঞ্জামাদী আমদানির জন্য কর ছাড় থেকে ১০০ থেকে ২০০মিলিয়ন ডলার বিদ্যুৎ কোম্পানি সাশ্রয় করবে, কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে এই ছাড়ের টাকাও তারা বাংলাদেশের কাছ থেকে আদায় করবে। এখন আদানি দাবি করছে আমরা ব্যবসায়িক বুদ্ধি খাটিয়ে এই লাভ আদায় করেছি অথচ ন্যায্য চুক্তি হলে এই সুবিধা বাংলাদেশ সরকারের পাওয়ার কথা। কোন কারণে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ না কিনলেও তাকে বছরে ৪৫০ মিলিয়ন ডলার দিতে হবে। দেশের কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ নেওয়ার নামে যে মহালুটের ব্যবস্থা করা হয়েছে তার থেকেও ভয়াবহ চুক্তি হচ্ছে আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি।
অভিজ্ঞমহল মনে করেন, আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জন্য পিডিবিকে মাসে ক্যাপাসিটি চার্জ গুনতে হবে ৩৯.৪৩ মিলিয়ন ডলার। এই হিসেবে আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জন্য বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে হবে ৪৭৩.১৬ মিলিয়ন ডলার আর ২৫ বছরে মোট ব্যয় হবে বাংলাদেশি টাকায় (১১.৪৩) বিলিয়ন ডলার অথবা ১২৬,৫৮১ কোটি টাকা। এই চুক্তির বিশেষ বিশেষ দিক হলো বিদ্যুৎ না নিলেও কয়লার দাম বাংলাদেশকে দিতে হবে। ৩৪ শতাংশের নিচে বিদ্যুৎ নিলে বাংলাদেশকে জরিমানা দিতে হবে শুধু কয়লার দামই নয়, কয়লা পরিবহনে জাহাজ ভাড়া, বন্দরের ব্যয়সহ অন্যান্য ব্যয় বাংলাদেশকে বহন করতে হবে। কয়লার ক্যালোরিফিক নির্ধারণের কোন বিষয় এই চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়নি। ফলে নিম্নমানের কয়লা ব্যবহার করলে বাংলাদেশের কিছু করার নেই বরং অতিরিক্ত টাকা গচ্ছা দিতে হবে। এই চুক্তিতে চৎরড়ৎরঃু নধংব ফরংঢ়ঁংং পদ্ধতি অনুসরণ করার কারণে দেশীয় বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে নিষ্কিয় করে রাখা যাবে এবং আমদানি প্রাধান্য পাবে। সঙ্গতকারণে দেশ ও জাতির স্বার্থে সংবিধান অনুযায়ী দেশের মালিক জনগণকেই এই আত্মঘাতী ও জনবিনাশী চুক্তির বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিবাদী হতে হবে এবং সরকারকে চুক্তি বাতিলে বাধ্য করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
যা উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, ত্বাহিরাহ, ত্বইয়িবাহ, বিনতু রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বর্জ্য সম্ভাবনাকে কাজে লাগালেও বাংলাদেশ এখনো বহু পিছিয়ে। অথচ বাংলাদেশে বর্জ্য থেকে হাজার হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব; রয়েছে বায়োফুয়েল উৎপাদনের সম্ভাবনা। সরকারের উচিত- দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে সমৃদ্ধির উৎসে পরিণত করা।
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
উৎপাদনে বিশ্বের তৃতীয় হলেও পেয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে ব্যর্থতার দায়ভার শুধুই সরকারের।
১৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শিল্প-কলকারখানায় এক্ষুনি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ইনশাআল্লাহ!
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
৮২ ভাগ এলাকা কংক্রিটে ঢাকা- তপ্তনগরী ‘ঢাকার’ উত্তাপ কমাতে হলে ঢাকার সুযোগ-সুবিধা সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। যথাযথ বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দ্রব্যমূল্যের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে মানুষ। মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট হচ্ছে জনসাধারণ।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রসঙ্গ: ভাসমান সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প শুধুমাত্র ভাসমান সৌরবিদ্যুৎ দিয়েই পূরণ হবে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে রফতানির সম্ভাবনাও সৌর-সম্ভাবনাকে বিকশিত করলে বাংলাদেশ হবে নবায়নযোগ্য জ্বালানিসমৃদ্ধ দেশ।
১৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ১২ই রবীউছ ছানী শরীফ আজ। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্য ফরয।
১৬ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বন্যা পরবর্তী পূণর্বাসন বন্যায় দুর্ভোগের চেয়েও কঠিন বন্যা দুর্গতদের এ কঠিন লড়াইয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আসন্ন অর্থনৈতিক মহা বিপর্যয় ঠেকাতে গার্মেন্টস অস্থিরতা এক্ষনই বন্ধ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
খাবারে ঢুকছে প্লাস্টিক কণা, বিপর্যয়ের মুখে জনস্বাস্থ্য। স্থায়ী বিকলাঙ্গতা ও স্বাস্থ্যহানির শঙ্কায় দেশের জনগণ। বিষয়টি ভয়াবহ- সত্বর গুরুত্বের সাথে নজর দিন।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাবারে ঢুকছে প্লাস্টিক কণা, বিপর্যয়ের মুখে জনস্বাস্থ্য। স্থায়ী বিকলাঙ্গতা ও স্বাস্থ্যহানির শঙ্কায় দেশের জনগণ। বিষয়টি ভয়াবহ- সত্বর গুরুত্বের সাথে নজর দিন।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)