এক সাগরে দুই নিয়ম
দেশের জেলেদের উপর পুলিশি সাড়াশী অভিযান আর ভারতীয় জেলেদের ক্ষেত্রে চোখ কান বন্ধ রেখে মাছ লুটের অবাধ সুযোগ করে দেয়া
নিষেধাজ্ঞার সুফল পায়- ভারতীয় জেলে আর ঠকে এদেশীয় জেলে ও গণমানুষ। ভূলন্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দাবীদার সরকারের কাছে এমনটা কি করে আশা করা যায়
, ১০ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ১০ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গত সপ্তাহের কয়েকটি সংবাদ শিরোনাম
* বরিশালে ১১ দিনে ৪০২ জেলের কারাদ-
* নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরায় ৩৪ জেলে গ্রেপ্তার
* নিষেধাজ্ঞায় মাছ শিকার, ২০ কোটি টাকার জালসহ ১৭ জেলে আটক
* চাঁদপুরে ‘নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায়’ ৫০ জেলে আটক
* হাতিয়ায় মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় ১৬ জেলের কারাদ-
উল্লেখ্য উল্লিখিত সংবাদ শিরোনামগুলো সাদামাটা দেখার অন্তরালে অব্যক্ত জ্বালা-যন্ত্রনা-বিপদ-দুঃখ কথা লুক্কায়িত আছে। যে অভুক্তদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় তারা যে হিংস্র হয়ে উঠতে পারে তা খুব সাধারণ ঐতিহাসিক। কত বেশি অভূক্ত থাকলে ক্ষুধার জ্বালা মেটাতে গ্রেফতারের বিষয় নিশ্চিত জেনেও জেলেরা মাছ ধরতে যায় তা বোঝার মত মানবিকতা আমাদের প্রশাসনে নাই। এরপর ক্ষুধায় কতটুকু ক্ষিপ্ত হলে ক্ষুব্ধ জেলেরা খোদ প্রশাসনের উপর হাত তুলতে পারে সে দরদী দৃষ্টি, সে জীবনমুখী মূল্যবোধ আমাদের পুলিশ প্রশাসনের কাছে অলীক আশা মাত্র। গতকাল সরগরম সংবাদ শিরোনাম হয়েছে -
* চাঁদপুরে জেলেদের হামলায় নৌ-পুলিশের ওসিসহ আহত ১৫, আটক ৮৯
ইলিশ ধরার ওপর দ্বিতীয় দফার নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। ২২ দিন পর আবার ইলিশ-জেলেরা নৌকা ভাসাবেন। তবে সবার নৌকা ভাসবে না। নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিন থেকেই ঘাটে ঘাটে জেল-জরিমানা, নৌকা আটক, জাল পোড়ানোর যে কান্ড শুরু হয়েছে, তাতে গরিব জেলেদের পেশায় ফেরা কঠিন হয়ে যাবে।
তবে অভিযান সফলের প্রশংসা কুড়াবেন কর্তারা। দ- শেষে অভিযুক্ত জেলেরা ফিরবেন অভুক্ত ছেলেমেয়ে আর ঋণগ্রস্ত পরিবারের কাছে। যারা জাল পোড়ানোর নির্দেশ দেন, তারা কি জানেন, ইলিশ ধরা একটা জালের দাম কত? কত দাম একটা নৌকার, যেটা বাজেয়াপ্ত করে অযতœ-অবহেলায় পড়ে থাকবে নৌ পুলিশের ঘাটলায়।
জেলেরা বলেছেন, ‘দেশের ভালোর জন্য আমরা কষ্ট করতে রাজি। কিন্তু ইন্ডিয়ার ট্রলারগুলো বিনা বাধায় নিষিদ্ধ সময়ে ডিমভরা মাছ শিকার করলে তাতে ক্ষতি ছাড়া কোনো লাভ হচ্ছে না।’
একই সাগরে দুই নিয়ম। বাংলাদেশীরা ঘাটে নোঙর করে থাকলেও বঙ্গোপসাগরে বীরদর্পে মাছ শিকার করছে ভারতীয়রা। তাই সামুদ্রিক মাছের প্রজনন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারের দেয়া নিষেধাজ্ঞা কাজে আসছে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ দিকে একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় নাকাল জেলেরা। কর্মহীন জেলে পরিবারগুলোতে চলছে চাপা কান্না। নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা কমিয়ে আনার দাবি তাদের।
বাংলাদেশের পানিসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে ভারতীয় জেলেদের মাছ শিকারের অভিযোগ বেশ পুরনো। এসব জেলে প্রতি বছরই বাংলাদেশের বিপুল টাকার মাছ লুট করে নিয়ে যাচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। নানা সীমাবদ্ধতার কারণে বাংলাদেশের পানিসীমার পুরোপুরি নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়ায় গভীর সমুদ্রে ভারতীয় জেলেদের অবাধ বিচরণ চলছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। চলতি ইলিশ মৌসুমেও ভারতীয় জেলেরা বেপরোয়াভাবে মাছ লুট করে নিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশী জেলেরা বলছেন, ভারতীয় জেলেদের কারণে দেশী জেলেদের মাছ শিকার ব্যাহত হচ্ছে। জেলেদের দাবির সত্যতাও মিলছে ভারতীয় জেলে আটক হওয়ার খবরে।
বাংলাদেশের পানিসীমা শেষে ভারতের কাকদ্বীপ এলাকা কাছে। সেখানকার শত শত জেলে এ দেশের পানিসীমায় মাছ ধরতে আসে। মাছ ধরার অত্যাধুনিক সরঞ্জাম থাকায় তারা অনেক বেশি মাছ আহরণ করতে পারে। সাগরে অধিকাংশ সময়ই ভারতীয় জেলেদের উৎপাত বেশি থাকে উল্লেখ করে জেলে খালেক হাওলাদার বলেন, ভারতীয় জেলেরা কারেন্ট জালসহ পাঁচ ধরনের অত্যাধুনিক জাল ব্যবহার করে। তাদের কাছে রয়েছে জিপিএস (বিশেষ সঙ্কেত) নামক বিশেষ ধরনের যন্ত্র। এ যন্ত্রের মাধ্যমে তারা যে পথ দিয়ে আসে, আবার সে পথ দিয়েই ফিরে যায়।
অভিযোগ আছে, ভারতীয় জেলেরা ইচ্ছে করেই বাংলাদেশের পানিসীমায় ঢুকে প্রতিনিয়ত মাছ শিকার করে। তারা এ সময় উন্নতমানের ফিশিং বোট নিয়ে মাছ শিকারের সময় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বাইনোকুলার দিয়ে ট্রলারে বসে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের তৎপরতায় নজর রাখে। এসব বাহিনীর তৎপরতা দেখলেই দ্রুত নিজেদের পানিসীমায় পালিয়ে যায়।
ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি বিভাগের মাধ্যমে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের পর বাংলাদেশের পানিসীমা বৃদ্ধি পেয়েছে আরো ১৯ হাজার বর্গকিলোমিটার। পূর্ণ অধিকারে থাকা বিশাল বিস্তৃত এ পানিসীমা অরক্ষিত না হলেও নানা সীমাবদ্ধতার কারণে এখনো সেখানে পুরোপুরি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। এ সুযোগে প্রতি বছর ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশে ঢুকে লাখ লাখ টন মাছ লুট করে নিয়ে যাচ্ছে।
বিদেশী জেলেরা যেভাবে মাছ শিকার করে তাতে এদেশের মৎস্যসম্পদের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে যারা আটক হচ্ছে, তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া দরকার। তা ছাড়া দেশের মৎস্যসম্পদ রক্ষায় বঙ্গোপসাগরে নিরাপত্তাব্যবস্থা আরো জোরদার করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ইলিশ ধরা বন্ধ থাকে দুই দফায় মোট ৮৭ দিন। অন্যদিকে, প্রতিবেশী দেশ তাদের পানিসীমায় প্রতিবছর একবার মোট ৬১ দিন (১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন) বন্ধ রাখে। ফলে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের জেলেরা যখন বাড়িতে বসে থাকেন, ঠিক সেই সময় অন্য দেশের জেলেরা ইলিশ ধরায় ব্যস্ত থাকেন। ভারত, মিয়ানমারের সঙ্গে থাইল্যান্ডও আছে এই দলে। নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য যদি হয় মা ইলিশের নির্বিঘেœ ডিম ছাড়ার সুবিধা করে দেওয়া আর জাটকা বা শিশু ইলিশের বৃদ্ধির পথ সুগম করা, তাহলে ইলিশ উৎপাদক দেশগুলোকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে এককাট্টা হতে হবে। একই দিনক্ষণে ইলিশ ধরা বন্ধ রাখতে হবে ইনশাআল্লাহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার ছোহবত মুবারক এবং আখিরী যামানায় মুর্দা দিলের পূনরুজ্জীবন।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি যত্মশীল না হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিপন্ন বলে আওয়াজ উঠবে। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করে কোনো মঞ্চ বা রাষ্ট্রযন্ত্র টিকে থাকতে পারবে না।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১৪ তারিখ। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! পালিত হলো মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১৩ই রবীউল আউওয়াল শরীফ।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মুবারক হো- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপনের ঘনঘটা- উম্মত হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি আমাদের মুহব্বতের মাপকাঠির সূচক নির্দেশ করে।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১২ তারিখ। সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম ।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১১ তারিখ। ইমামুন নাহু ওয়াছ ছরফ, উস্তাদুল উলামা, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ উম্মিল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১০ তারিখ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ও ইবনু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক।
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ৯ তারিখ। সাইয়্যিদুনা হযরত সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ৮ তারিখ। খইরু আবনায়ি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বইয়িদুল খলায়িক, সাইয়্যিদুল খলায়িক, সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, ইমামুল আউলিয়া, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার দিবস মুবারক।
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ৭ তারিখ। যা সাইয়্যিদাতুন নিসা, উম্মুল উম্মাহাত, আফদ্বালুন নিসা বা’দা হযরত উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, আহলু বাইতে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কৃষকদেরকে ঋণ দেয়া হয় সবচেয়ে কম। পৃথিবীতে বাংলাদেশেই কৃষকদের ধান উৎপাদন খরচ সবচেয়ে বেশি। আবার সরকারের ক্রয় সীমাও কম। কৃষকদের বাঁচাতে সমূহ ব্যবস্থা সত্ত্বর গ্রহণ করতে হবে।
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যে সমাজ ব্যবস্থায় সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক, প্রজাতন্ত্রের মালিক ‘জনগণকে’ করা হয় সে সমাজব্যবস্থায়, অপরাধীরা নিয়ন্ত্রিত হয়না ও অপরাধ নির্মূল হয়না। সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং ভয় করার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি। কেবলমাত্র এই অনুভূতি সমাজ থেকে সব অপরাধ নির্মূল করতে পারে।
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)