আড়িয়ল বিল দূষণের উৎস চিহ্নিতকরণে চলছে সমীক্ষা:
ঢাকার কৃষি ও মাছের বড় আধারটির জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ
, ১৩ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১২ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) দেশের খবর
রাজধানী ঢাকার কৃষিপণ্য ও মাছের বড় একটি অংশই একসময় পূরণ হতো পার্শ্ববর্তী জেলা মুন্সিগঞ্জের আড়িয়ল বিল থেকে। দেশের ঐতিহ্যবাহী বৃহৎ এ বিল এক দশক ধরে সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের নামে দ্রুত ভরাট শুরু হয়। সরকার এর জীববৈচিত্র্য ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। চলছে সমীক্ষার কাজ।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আড়িয়ল বিল এলাকার জীবনযাত্রার মান এবং পানি ও ভূমিসম্পদের সমন্বিত ব্যবস্থাপনা সমীক্ষার কাজ শুরু হয় ২০২৩ সালের অক্টোবরে। চলতি বছরের জুনে কাজটি শেষ হওয়ার কথা ছিল। আরো দুই মাস বাড়িয়ে অক্টোবর পর্যন্ত করা হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ।
আড়িয়ল বিল রক্ষায় পাঁচটি করণীয় নির্ধারণে সমীক্ষাটি চলমান রয়েছে। সেগুলো হলো- আড়িয়ল বিলের মূল এলাকা চিহ্নিত করা, আরএস মৌজা ম্যাপের ভিত্তিতে আড়িয়ল বিলের খাসজমি চিহ্নিত, বিল এলাকায় ইকোট্যুরিজম এলাকাগুলো উন্নয়ন, বিলের পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্রে প্রভাব ফেলবে না এমন নিরাপদ এলাকায় পৌর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা এবং দূষণপ্রবণ এলাকা চিহ্নিত করা।
তবে গত ১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত স্টিয়ারিং কমিটির দ্বিতীয় সভায় পানিসম্পদ উপদেষ্টা রিজওয়ানা আরো তিনটি লক্ষ্য যোগ করেন। সেগুলো হলো- বিল এলাকার সম্পদের বিস্তারিত ম্যাপ তৈরি; বর্ষার আগে, বর্ষা মৌসুমে ও বর্ষার পর বিলের পানির গুণগত মান যাচাই এবং দূষণপ্রবণ এলাকার পাশাপাশি দূষণের সোর্সও খুঁজে বের করা। প্রথমে সমীক্ষার জন্য ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। পরবর্তী সময়ে বরাদ্দ বাড়িয়ে সেটা ৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা করা হয়।
সমীক্ষার কাজটি করছে ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং (আইডব্লিউএম)। জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক এসএম মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের সমীক্ষার কাজ প্রায় শেষের দিকে। এ মাসের মধ্যেই একটি ড্রাফট করে ফেলতে পারব। আমরা দেখেছি, বিলের মধ্যে যেসব সোর্স থেকে পানি আসত এবং পদ্মা পর্যন্ত তা যেত সেগুলো মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তাছাড়া সরকারিভাবেও বেশকিছু সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে, দূষণের উৎস রয়েছে, এগুলো অপসারণের সুপারিশও করব আমরা।’
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
স্বাভাবিকভাবেই পড়ছে শীত মাসের শেষে শৈত্যপ্রবাহ
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সুপ্রিম কোর্টের এজলাসে প্রবেশ সীমিত
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদ- বাড়িয়ে মৃত্যুদ- চেয়ে আপিল
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আইজিপির বিরুদ্ধে রিট আবেদন খারিজ
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে নৌবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘দেড় বছরে দেড় কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘বাংলার মাটিতে আ’লীগের রাজনীতি আর চলবে না’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নির্বাচনী পরিবেশ বজায় রাখতে বিভাগীয় কমিশনার-জেলা প্রশাসকদের ইসির চিঠি
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘২০২৪-কে ১৯৭১-এর মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রচেষ্টাকে প্রত্যাখ্যান করি’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের অবদান আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি সন্তোষজনক’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই, দুশ্চিন্তা ঝেড়ে প্রস্তুতি নিন’
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












