কলা চাষে লাভের মুখ দেখছেন আব্দুস সোবহান
, ২৮ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৬ ছালিছ, ১৩৯২ শামসী সন , ০৪ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রি:, ২০ শ্রাবণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দেশের খবর
সোনারগাঁয়ে বাণিজ্যিকভাবে কলা চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। অন্য ফলের তুলনায় কম খরচে বেশি লাভ পাওয়ায় কলা চাষাবাদে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা। অনেকেই কলা চাষাবাদ করেই পরিবার নিয়ে স্বাচ্ছন্দে বসবাস করছেন। এমনই একজন কৃষক আব্দুস সোবহান (৬০)। কৃষির প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা থেকে সোনারগাঁয়ের সনমান্দী ইউনিয়নের মশুরাকান্দা গ্রামে ৩ বছর আগে নিজের সাড়ে ৩ বিঘা জমিতে কলা গাছের বিশাল বাগান গড়ে তুলেছেন তিনি।
সরেজমিনে জানা যায়, নানা প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও অধিকাংশ কলা গাছে ফল ধরেছে। তাই তার মুখে তৃপ্তির হাসি দেখা গেছে। প্রতিনিয়ত আশপাশের গ্রাম থেকে মানুষ দেখতে আসেন তার এ বাগানে। অনেকে আবার তার কাছ থেকে কলা চাষাবাদ করার পরামর্শও নিচ্ছেন। নিয়মিত গাছে সার ও কীটনাশক প্রয়োগসহ পরিচর্যা করে আসছেন তিনি।
আব্দুস সোবহান বলেন, ‘তিন জাতের প্রায় ১ হাজারের বেশি কলা গাছ আছে জমিতে। ফলন ভালো হলেও গতবারের চেয়ে কিছুটা কম। ঝড়ে একশ’র বেশি গাছ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তারপরও আমি বেশ খুশি। সোনারগাঁয়ে লিচু চাষ বেশি হলেও কলা গাছে কম খরচে তুলনামূলক বেশি লাভবান হওয়া যায়। লিচু গাছে ফলন পেতে প্রায় ১ বছর সময় লাগে। কলা গাছে ৩ মাস পর পর ফলন পাওয়া যায়।
তিনি বলেন, ‘কলা গাছ চাষাবাদে বিঘাপ্রতি মাত্র ২০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। আর লাভের অঙ্ক হিসাব করলে বছরে প্রতি বিঘা থেকে এক থেকে দেড় লাখ টাকা লাভ হয়। প্রতি কাঁদি কলা ৩০০-৬০০ টাকায় বিক্রি করে থাকি। বছর শেষে যা উপার্জন হয়, তা দিয়ে পরিবার নিয়ে ভালোভাবে চলতে পারি। অধিকাংশ সময় কলা বিক্রি করতে বাজারে যেতে হয় না। পাইকাররা বাগানে এসে কলা কিনে নিয়ে যান।’
কলা চাষে লাভের মুখ দেখছেন আব্দুস সোবহান
তিনি আরও বলেন, ‘কৃষিকাজের সঙ্গে ২০ বছর ধরে জড়িত থাকলেও কলা গাছের বাগান করেছি ৩ বছর ধরে। ১৯৯১ সালে বিদেশ গিয়ে এই জমি কিনি। তখন থেকেই আমার কৃষির প্রতি অনেক আগ্রহ ছিল। তাই ১৫ বছর পর দেশে ফিরেই কৃষিকাজে জড়িয়ে পড়ি। এরই ধারাবাহিকতায় লিচু চাষাবাদের পাশাপাশি কলা চাষাবাদ করছি।’
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
লেভেলক্রসিংয়ে রাজধানীতে যানজট বাড়ছে দ্বিগুণের বেশি - ৩য় ও ৪র্থ লেন চালু হলে যানজট আরো বাড়বে
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সীমা অতিক্রম করে ঋণ বিতরণ: বিপৎসীমার কাছে ৭ ব্যাংক
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ফের অশান্ত শিক্ষাঙ্গন
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পুলিশের ‘নতুন’ লোগো মন্ত্রণালয়ে, অপেক্ষা অনুমোদনের
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সারা দেশে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পাসপোর্টের পরিচালক ‘টাকার কুমির’ তৌফিকের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
১৮ হাজার কর্মীকে প্রবেশের সুযোগ দিতে মালয়েশিয়ার প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশে অবস্থানরত অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের আবারও সতর্ক করলো সরকার
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ক্রিস্টিন এবং আমি আর একসঙ্গে নেই, আমরা প্রায় তিন বছর আগে আলাদা হয়েছি -জয়
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘তরুণ প্রজন্মের ভাষা বুঝতে ব্যর্থ হলে আওয়ামী লীগের মতো পরিণতি হবে’
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)