কদু চাষে যুবক মামুনের সাফল্য
, ১০ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ১০ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) দেশের খবর
কদু চাষ করে সাফল্য দেখিয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক মামুন। মালচিং পদ্ধতিতে তিনি কদু চাষ করছেন। দেশীয় পদ্ধতিতে কোনো প্রকার কীটনাশক ছাড়া চাষ করে মামুন ইতিমধ্যে এলাকায় একজন আদর্শ কদু চাষি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। কদু চাষি মামুন আখাউড়া পৌর শহরের মক্কি নগর এলাকার কবির আহম্মেদের ছেলে।
সরজমিনে দেখা যায়, মাচায় ঝুলে আছে অসংখ্য ছোট বড় কদু। প্রতিনিয়ত সকাল বিকেল চলছে কদু ক্ষেত পরিচর্যা। বাজারে বিক্রিতে ভালো দাম পাওয়ায় মামুন বেশ খুশি। এরই মধ্যে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে প্রতিদিন বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন দেখতে ও পরামর্শ নিতে আসছেন তার কাছে।
কদু চাষি মামুন জানান, তিনি অনলাইনে দেখে কদু চাষ পদ্ধতি দেখতেন। এক পর্যায়ে স্থানীয় কৃষি অফিসের সাথে যোগাযোগ করলে এ চাষে তারা সার্বিক ভাবে সহযোগিতা করে। তিন বছর ধরে মালচিং পদ্ধতিতে কোনো প্রকার কীটনাশক ছাড়া দেশি জাতের কদু চাষ করছেন।
তিনি আরও জানান, গত বছর মালচিং পদ্ধতিতে দেশি জাতের কদু আবাদে জমি তৈরি, চারা, সার, বালাইনাশক, বীজ, রোপণ, মাচা তৈরি, আগাছা পরিষ্কার ও শ্রমিকসহ প্রায় ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়। স্থানীয় বাজারে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা বিক্রি করেন তিনি। গত বছরের মাচাসহ অন্যান্য জিনিস থাকায় এবার কদু চাষে তার মাত্র পাঁচ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। কদুর চারা রোপণের ৪৫ দিনের মাথায় তার গাছে ফলন আসে। এক সপ্তাহ ধরে চলছে কদু বিক্রি কিনি। এক পিস কদু গড়ে ৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ৪০ থেকে ৫০টি কদু বিক্রি করছেন।
স্থানীয় লোকজনের পাশাপাশি সবজি ব্যবসায়ীরা তার ক্ষেত থেকেই কদু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এ পর্যন্ত তিনি ২০ হাজার টাকার উপর কদু বিক্রি করেছেন। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটলে এ জায়গা থেকে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে ৮০ হাজার টাকার উপর কদু বিক্রি হবে বলে আশা করছেন তিনি।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি অফিস জানান, এ পদ্ধতিতে কদু চাষ করার ফলে জমিতে আগাছা কম হয়। বর্তমানে ফলন বৃদ্ধিতে কদু চাষে কৃষকরা মালচিং পেপার ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। কদু গাছ মাচায় ওঠার পর থেকে ফুল আসতে শুরু করে। গাছে কদু ধরার অল্প দিনে বাজারে বিক্রি করা যায়। এ পদ্ধতিতে কদু চাষ খুব লাভজনক। কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের ব্যবহার নেই বললেই চলে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
লেভেলক্রসিংয়ে রাজধানীতে যানজট বাড়ছে দ্বিগুণের বেশি - ৩য় ও ৪র্থ লেন চালু হলে যানজট আরো বাড়বে
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সীমা অতিক্রম করে ঋণ বিতরণ: বিপৎসীমার কাছে ৭ ব্যাংক
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ফের অশান্ত শিক্ষাঙ্গন
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পুলিশের ‘নতুন’ লোগো মন্ত্রণালয়ে, অপেক্ষা অনুমোদনের
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সারা দেশে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পাসপোর্টের পরিচালক ‘টাকার কুমির’ তৌফিকের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
১৮ হাজার কর্মীকে প্রবেশের সুযোগ দিতে মালয়েশিয়ার প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশে অবস্থানরত অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের আবারও সতর্ক করলো সরকার
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ক্রিস্টিন এবং আমি আর একসঙ্গে নেই, আমরা প্রায় তিন বছর আগে আলাদা হয়েছি -জয়
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
‘তরুণ প্রজন্মের ভাষা বুঝতে ব্যর্থ হলে আওয়ামী লীগের মতো পরিণতি হবে’
১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)