১০০ টি চমৎকার ঘটনা
ঐশ্বর্যে লালিত আরাবী দুলাল
ঘটনা-৫৪
, ২৫ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১১ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহিলাদের পাতা
মক্কার অলিতে গলিতে কুরাইশগণের আড্ডায়, পরামর্শ সভায় তখন একই আলোচনা- আল আমীন মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও উনার নতুন দ্বীন আল ইসলাম। কুরাইশগণের এই আদুরে দুলাল এসব আলোচনা অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে শুনতেন। অল্প বয়সী হওয়া সত্ত্বেও তিনি হতেন কুরাইশগণের সকল বৈঠক ও মজলিসের শোভা ও মধ্যমণি। তাদের প্রতিটি বৈঠকে সবার কাম্য হতো উনার উপস্থিতি। তীক্ষ¥ মেধা, প্রখর বুদ্ধিমত্তা ও ব্যক্তিত্ব ছিল উনার চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য। আর এ বৈশিষ্ট্য উনার হৃদয়ের সকল দ্বার, সকল অর্গল উন্মুক্ত করে দেয়।
তিনি শুনতে পেলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও উনার প্রতি বিশ্বাসীরা কুরাইশদের সকল অর্থহীন কাজ ও তাদের যুলুম অত্যাচার থেকে দূরে থাকার উদ্দেশ্যে সেই সাফা পাহাড়ের পাদদেশে আল আরকাম ইবনে আবিল আরকাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বাড়িতে সমবেত হন। সব দ্বিধা, সব দ্বন্দ ঝেড়ে ফেলে একদিন সন্ধ্যায় তিনি হাযির হলেন দারুল আরকামে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেই দিনগুলোতে সেখানে উনার সাথীদের সঙ্গে মিলিত হতেন, উনাদেরকে কুরআন শরীফ শিক্ষা দিতেন এবং উনাদের সাথে নামায আদায় করতেন।
মুসয়াব ইবনে উমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু দারুল আরকামে বসতে না বসতেই আয়াত শরীফ নাযিল হলো। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যবান মুবারক থেকে নিঃসৃত সেই আয়াত শরীফ যেন সকল শ্রোতার কর্ণকুহরে ও হৃদয়ের গভীরে প্রবেশ করতে লাগলো। সেই বরকতময় সন্ধ্যায় ইবনে উমাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুও হয়ে গেলেন এক বিশ্বাসী অন্তঃকরণের অধিকারী। খুশি ও আনন্দে তিনি আত্মহারা হয়ে পড়লেন।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটি পবিত্র হাত মুবারক বাড়িয়ে দিলেন মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বুকের ওপর। দারুণ এক প্রশান্তিতে বিভোর হয়ে পড়েন মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। মূহুর্তে তিনি উনার বয়সের তুলনায় বহুগুণ বেশি হিকমত ও জ্ঞান লাভ করলেন এবং এমন দৃঢ়তা অর্জন করলেন যে, হাজারো বিপদ মুছীবত উনাকে কোনদিন বিন্দুমাত্র টলাতে পারেনি।
হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আম্মা খুনাস বিনতু মালিক ছিল এক প্রচন্ড ব্যক্তিত্বের অধিকারিণী। তিনি উনার আম্মাকে খুব ভয় করতেন। তিনি ইসলাম গ্রহণের পর ধরাপৃষ্ঠে একমাত্র উনার মা ছাড়া আর কাউকে ভয় পেতেন না। কুরাইশ ও তাদের দেব-দেবী সহ সকল শক্তি উনার কাছে ছিল তুচ্ছ। কিন্তু মায়ের ভয় দূর হচ্ছিলো না। তাই মহান আল্লাহ পাক উনার চূড়ান্ত ফায়সালা না হওয়া পর্যন্ত ইসলাম গ্রহণের সংবাদটি চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন।
দারুল আরকামে যাতায়াত চলতে লাগলো। তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মজলিসে বসতে লাগলেন। কিন্তু উনার মা কিছুই জানতে পারলো না।
একদিন গোপনে তিনি দারুল আরকামে প্রবেশ করছেন, সে সময় উসমান ইবনে তালহা তা দেখে ফেললো। আরেক দিন তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মতো নামায পড়ছেন। সেদিনও তা উসমানের চোখে পড়ে যায়। বাতাসের আগে খবরটি মক্কা শরীফের অলিতে গলিতে ছড়িয়ে পড়লো। উনার মায়ের কানেও খবরটি পৌঁছে গেল।
উনার মা, বংশের লোকজন ও মক্কা শরীফের নেতৃবৃন্দের সামনে উনাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করালো। তিনি অত্যন্ত স্থির বিশ্বাস ও প্রশান্ত চিত্তে তাদেরকে পাঠ করে শুনাতে লাগলেন পবিত্র কুরআন শরীফের সেই মহাবাণী যার ওপর তিনি ঈমান এনেছেন। উনার মা উনাকে চপেটাঘাত করে চুপ করিয়ে দিতে চাইলো। বকাঝকা, মারপিট চললো। তারপর উনাকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখা হলো।
তিনি বন্দী অবস্থায় দিন কাটাতে লাগলেন। রাতদিন চব্বিশ ঘন্টা উনাকে পাহারা দেয়া হতো। এর মধ্যে তিনি খবর পেলেন উনারই মত কিছু মজলুম মু’মিন মুসলমান হাবশায় হিজরত করছেন। তিনি মায়ের চোখে ধুলো দিয়ে সেই দলটির সাথে হাবশায় চলে গেলেন।
কিছুদিন হাবশায় থাকার পর তিনি পবিত্র মক্কা শরীফে ফিরে এলেন। তারপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নির্দেশে আরেকটি দলকে সঙ্গে করে হাবশায় চলে যান। কিন্তু হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উপলব্ধি করেছিলেন, তিনি পবিত্র মক্কা শরীফে কিংবা হাবশায় যেখানেই থাকুন না কেন জীবন উনার নতুন রূপ ধারণ করেছে। উনার একমাত্র অনুকরণীয় আদর্শ হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং একমাত্র কাম্য মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক।
একদিন মুসলমানদের একটি দল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদের পৈত্রিক ধর্ম ত্যাগ করতে উৎসাহিত করছেন, তিনি তাদের উপাস্য দেব দেবীকে গালাগালও করছেন। এসব ভেবে রেগে আগুন হয়ে উনাকে প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে আসলেন, উসাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার এ রণমূর্তি দেখে হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পাশে বসা লোকেরা ভয় পেয়ে গেলেন।
কিন্তু না, হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তো উনাকে ভয় পেলেনই না বরং সহাস্যে উসাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে স্বাগতম জানালেন। হাসতে হাসতে উনার সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন। উসাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তখন উনাকে ও আসআদ ইবনে যারারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে লক্ষ্য করে বললেন, আপনারা আমাদের গোত্রীয় এলাকায় এসে এভাবে আমাদের দুর্বল লোকদের বোকা বানাচ্ছেন কেন? যদি আপনাদের মারা যাওয়ার শখ না থাকে তাহলে আমাদের এলাকা থেকে বেরিয়ে যান।
একথা শুনে হাসতে হাসতে মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বললেন, “আপনি কি একটু বসে আমার কথা শুনবেন না? আমার কথা শুনুন। ভালো লাগলে মানবেন, ভালো না লাগলে আমরা চলে যাবো।”
উসাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ছিলেন একজন বুদ্ধিমান লোক। এই কথাটা উনার মনে লাগলো। এ তো বুদ্ধিমানের কথা! শুনতে আপত্তি কিসের! তিনি অস্ত্র ফেলে মাটিতে বসে কান লাগিয়ে হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কথা শুনতে লাগলেন।
হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি পবিত্র কুরআন শরীফের আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে পবিত্র দ্বীন নিয়ে এসেছেন সে সম্পর্কে ব্যাখ্যা করছেন, আর এদিকে উসাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মুখমন্ডল একটু একটু করে হাস্যোজ্জ্বল হয়ে উঠছে। হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বক্তব্য এখনও শেষ করতে পারেননি, এর মধ্যে উসাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও তার সঙ্গী লোকটি বলে বসলো, এ তো খুব চমৎকার ও সত্য কথা। আপনাদের দ্বীনে প্রবেশ করতে গেলে কি করতে হয়? হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, শরীর ও পোশাক পবিত্র করে “লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” এই সাক্ষ্য দিতে হয়।
উসাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উঠে চলে গেলেন। কিছুক্ষণ পর যখন ফিরে এলেন তখন উনার মাথার চুল থেকে টপ টপ করে পানি পড়ছে। তিনি এসে ঘোষণা করলেন, “আশহাদু আল্লাহ ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রসূলুহু।”
এ খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লো, সাদ ইবনে মুয়াজ ও সাদ ইবনে উবাদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমা ছুটে এলেন হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কাছে। উনারা উভয়ে ইসলাম গ্রহণ করলেন। এসব নেতৃবৃন্দের ইসলাম গ্রহণের পর সাধারণ মদীনাবাসী বলাবলি করতে লাগলেন, আমরা পেছনে পড়ে থাকবো কেন! চলো, মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কাছে যাই, পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করি।
এভাবেই হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি মহান আল্লাহ পাক প্রদত্ত বুদ্ধি, মেধা ও মহৎ চরিত্রের সাহায্যে মদীনাবাসীদের হৃদয়ের সাথে সংলাপ করেন। ফলে উনারা দলে দলে মহান আল্লাহ পাক উনার দ্বীনে প্রবেশ করেন।
হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু পবিত্র মদীনা শরীফে আসার পূর্বে সেখান থেকে মাত্র বারো জন লোক আকাবায় এসে দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু তিনি পবিত্র মদীনা শরীফে আসার পর কয়েক মাস যেতে না যেতেই বহু মানুষ উনার দাওয়াতে সাড়া দিয়ে দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। পরবর্তী হজ্জ মওসুমে মদীনাবাসী মুসলমানদের বাহাত্তর জনের একটি প্রতিনিধি দল, উনাদের যিনি ধর্মীয় শিক্ষক ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রেরিত দূত হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাথে পবিত্র মক্কা শরীফে এসে আকাবায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মিলিত হন।
যখন ওহুদ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। তখন হযরত মুসয়াব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হাত মুবারকে ছিল ইসলামের পতাকা। যুদ্ধের ময়দানে শত্রুর প্রচন্ড আঘাতে উনার ডান হাত কেটে যায়। এরপর তিনি বাম হাত দিয়ে ইসলামের পতাকা উড্ডীন রাখেন। একটু পরে বাম হাতও কাটা যায়। দু’হাত কাটা যাওয়ার পর দুই হাতের অবশিষ্টাংশ দিয়ে ইসলামের পতাকা বুকে ধরে রাখলেন তিনি। যতক্ষণ প্রাণ ছিল ইসলামের ঝান্ডা মাটিতে পড়তে দেননি। অবশেষে শত্রু পক্ষের তীরের আঘাতে তিনি শাহাদাত বরণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি উনার দুনিয়াবী যিন্দেগীর আরাম, আয়েশ, সুখ, প্রভাব-প্রতিপত্তি সব অকাতরে ত্যাগ করেছেন শুধু মহান আল্লাহ পাক ও উনার প্রিয়তম হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহাব্বতে। দ্বীন ইসলাম উনার ঝান্ডা বুলন্দ করার জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কুরবান করে দিয়ে গিয়েছেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা এভাবেই উনাদের শত সহস্র ত্যাগের বিনিময়ে, বুকের তাজা খুন ঝরিয়ে আমাদের জন্য দ্বীনের পথকে মসৃণ করে এক স্বর্ণালী যুগ রচনা করে দিয়ে গিয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নিকাহ বা বিবাহের ফযীলত (১৯)
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ইলিম চর্চায় কতবেশি মনোযোগ!
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
শিশু সন্তান জন্ম গ্রহণের ৭ম দিনে সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা
০৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেনমোহর নিয়ে কিছু কথা.... (১)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বেমেছাল দানশীলতা মুবারক (১)
০২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইতিহাস কথা বলে: নারী নির্যাতনের সাথে বিধর্মীদের সম্পৃক্ততার অনুসন্ধানে
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হাত-পা, চেহারা খোলার মাধ্যমে অবশ্যই সৌন্দর্য প্রকাশ পায়
০১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইতিহাস কথা বলে- ‘বোরকা’ বাঙালি মুসলমানদের আদি সংস্কৃতি
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব-কর্তব্য
৩১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আপনি চান, আপনার সন্তান সুশ্রী এবং সুন্দর হয়ে জন্মগ্রহণ করুক?
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শৈশবকাল থেকেই সন্তানকে ব্যক্তিত্ব বা আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন হওয়ার শিক্ষা দান করতে হবে
৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘শরয়ী পর্দা’ মেয়েদের অন্তরের পবিত্রতার সাথে সাথে বাহ্যিক সৌন্দর্য্য ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখে
২৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)