আল হাদ্বির ওয়ান নাযির, মুত্ত্বলা’ আলাল গয়িব, হায়াতুন্নাবী, রঊফুর রহীম, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘সর্বোত্তম হিফাযতকারী’ (৪)
, ০৭ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২০ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৫ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
কিতাবে লেখা হয়- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মাতি ও মহাপবিত্র আদেশ মুবারক উনার কারণে, হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যে এলাকায় যেতেন সেখানে কোনো ওলীআল্লাহ থাকলে যিয়ারত করতেন। তিনি নিজে বলেন, একবার তিনি দাক্ষিণাত্যে গেলেন। সেখানে শাফিয়ী মাযহাবের একজন বড় আলেম ছিলেন। উনার সাথে দেখা সাক্ষাত হলো, আলাপ-আলোচনা হলো। উনি সেই আলেম ছাহেবকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনার এই এলাকায় কোনো বুযূর্গ, কোনো ওলীআল্লাহ আছেন? তখন সেই বুযূর্গ ব্যাক্তি, বড় আলেম তিনি বললেন, ‘একটা লোক আছে মশহুর। কিন্তু লোকটাকে আমার পছন্দ হয় না। যার জন্য আমি সেখানে যাই না। আপনি একবার যেয়ে দেখতে পারেন।’ তখন হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনি তার ঠিকানা নিলেন। ঠিকানা নিয়ে সত্যই পরের দিন সকাল বেলা তিনি সেখানে গেলেন। যেয়ে দেখলেন- হ্যাঁ; একজন ওলীআল্লাহ, বুযূর্গ ব্যক্তির তরতীব মুতাবেক তার দরবার শরীফ, খানকা শরীফ। সব ঠিকই আছে। কিন্তু সেখানে প্রথমত উনার যেটা আপত্তি হলো- বেপর্দা-বেহায়া, পুরুষ-মহিলা একাকার। না‘ঊযুবিল্লাহ! এরপরও তিনি সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করলেন না, গেলেন তার কাছে। যখন গেলেন, যাওয়া মাত্রই সেই ফকির বললো- ‘হে হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আমি তো আপনার জন্য অপেক্ষা করতেছি। আপনি এত দেরী করলেন কেন? আরো আগেই তো আসা উচিত ছিলো।’ উনি বলেন, ‘আমি শুনে আশ্চর্য হলাম। ফক্বীর আমাকে চিনলো কি করে?’ উনাকে সে বসতে দিলো। কিছু কথাবার্তা হলো, অনেক কথা কাটাকাটি হলো। এক পর্যায়ে সে শরাব আনলো, এনে ঢাললো। একটা পাত্র তার জন্য, আরেকটা পাত্র হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার জন্য। সে একটা পাত্র নিয়ে পান করলো আর উনাকে একটা পাত্র দিয়ে বললো- ‘নেন, খান।’ উনি বললেন- ‘এটা হারাম, পান করা যাবেনা।’ অনেক দলীল-আদিল্লাহ্ দিয়ে তিনি তার কুফরী বক্তব্যসমূহ খ-ন করলেন। সে বললো- ‘আপনি পান না করলে, এজন্য আপনাকে আফসোস করতে হবে কেন আপনি পান করলেন না।’ যাই হোক; তর্ক-বিতর্ক করতে করতে সময় শেষ হয়ে গেলো। তিনি ফিরে আসলেন। তারপর প্রতিদিনের মত তিনি মোরাকাবায় বসলেন। প্রতিদিন বসলেই তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফে চলে যেতেন। কিন্তু ঐ দিন যখন বসলেন, বসার পরে দেখলেন- তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ যেতে পারতেছেন না। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ থেকে প্রায় এক-দেড়শো গজ দূরে ঐ ফকিরটা একটা বড় লাঠি নিয়ে বসে আছে। উনি যখন যাবেন, তখন সে বললো- ‘আপনাকে শরাব পান করতে হবে; অন্যথায় আপনাকে যেতে দিবো না।’ সে লাঠি দিয়ে মারামারি করবে। অনেক কথা কাটাকাটি হলো। উনি দলীল পেশ করলেন। সময় শেষ হয়ে গেলো। সে উনাকে যেতে দিলো না। একদিন। আবার ঠিক পরের দিন সকাল বেলা তিনি সেখানে গেলেন। যাওয়ার পরে আবার ঠিক একইভাবে তার সাথে অনেক তর্ক-বিতর্ক হলো। সে আবার শরাব পান করলো এবং উনাকে দিলো পান করতে। উনি পান করলেন না। আবার তর্ক-বিতর্ক করতে করতে দলীল-আদিল্লাহ পেশ করতে থাকলেন। সময় শেষ হয়ে গেলো। উনি ফিরে আসলেন। ২য় দিন। আবার রাত্রে উনি মোরাকাবায় বসছেন। ঠিক একইরকম। এক-দেড়শ গজ দূরে ফকীরটা অবস্থান করতেছে লাঠি নিয়ে। সে উনাকে বললো- ‘শরাব না পান করলে আপনাকে যেতে দেওয়া হবে না। আবার তর্ক-বিতর্ক শুরু হলো। রাত্র শেষ হয়ে গেলো। উনার আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ যাওয়া হলো না। দুই দিন হয়ে গেলো। আবার ৩য় দিন সকাল বেলা তিনি ফকিরের ওখানে গেলেন। আবার কথাবার্তা হলো। তাকে অনেক দলীল-আদিল্লাহ্ দিলেন, বুঝানোর চেষ্টা করলেন, দলীল পেশ করলেন। সে দলীল খ-ন করতে পারেনি; কিন্তু মানেও নি। আবার শরাব দেওয়া হলো পান করার জন্য, তিনি পান করলেন না। সে পান করলো। ৩য় দিন হয়ে গেলো। আবার ঠিক রাত্রে তিনি মেরাবাকায় বসেছেন। একই অবস্থা। একশ দেড়শ গজ দূরে সেই ফকীরটা। সে লাঠি নিয়ে আসতেছিলো উনাকে মারার জন্য। আজকে সে উনাকে মেরেই ফেলবে। তখন উনি জোরে চিৎকার করে বললেন-
اَغِثْنِىْ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
‘ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমাকে আশ্রয় দান করুন।’ ফকীরটা আমার উপর জুলুম করতেছে। অনেক দূর কিন্তু। যখন তিনি জোরে জোরে এটা বললেন, তখন মনে হচ্ছে শুনা গেলো যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাউকে কিছু সম্মানিত নিদের্শ মুবারক দিচ্ছেন। একজন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে বললেন- আপনি দেখেন তো অবস্থাটা কী? আজকে ৩ দিন হলো হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অনুপস্থিত। কী কারণ? আর বাইরে আওয়াজ হচ্ছে, কিসের আওয়াজ? এখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি সব জানেন। সেই হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বের হয়ে এসে হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে আর ঐ ফকীরটাকে ধরে নিয়ে গেলেন। ফক্বীরের হাতে কিন্তু লাঠি। যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে উপস্থিত করা হলো, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে জিজ্ঞাসা করলেন- ‘কি ব্যাপার? তিন দিন থেকে কেন অনুপস্থিত? উনি তখন বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই যে ফকিরটা, এই ফকিরটা তিন দিন থেকে আমাকে বাধা দিচ্ছে। আমি আসতে চেষ্টা করেছি এবং তার সাথে আমার অনেক তর্ক-বিতর্ক হয়েছে। সে দলীল পেশ করতে পারেনি, কিন্তু তারপরও সে মানে না। হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন সব বললেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন- ‘এই কুকুরটাকে এখান থেকে বের করে দে।’ বলার সাথে সাথে সত্যিই ফকিরটা কুকুর হয়ে সেখান থেকে পালিয়ে গেলো, বের হয়ে গেলো। হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি রাত্রে সম্মানিত ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করলেন। পরের দিন সকালে চিন্তা করলেন, আজকে যেয়ে দেখি কি করে ফকিরটা। অন্যদিন সকাল সকাল যেতেন, আজকে দুই-চার ঘন্টা দেরী করলেন। ফকিরটাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তার খানকাহ্, তার লোকজন সব আছে। কিন্তু ফকিরটা নেই। তার দরজা বন্ধ ছিলো। তিনি বললেন- দরজাটা খুলো। দরজা ভেঙ্গে খোলা হলো। উনি ভিতরে প্রবেশ করলেন। সবজায়গায় খোঁজ করা হলো, ফকিরটাকে পাওয়া গেলো না। তখন উনি বললেন- ‘আচ্ছা; তোমরা তো এখানে ছিলে, এখান থেকে কোনো পশু বের হতে দেখছো?’ তারা বললো- ‘হ্যাঁ; দেখেছি।’ তিনি বললেন- ‘কি দেখেছো?’ তারা বললো- দেখেছি যে, একটা কুৎসিত কালো কুকুর এখান থেকে বের হয়ে গেছে।’ তিনি বললেন- ‘কখন?’ তারা বললো- ‘উমুক সময়।’ হযরত আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি তাদের বলা সময়টা মিলিয়ে দেখলেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন বলেছিলেন, ‘এই কুকুরটাকে এখান থেকে বের করে দে।’ ঐ সময়ই। তখন তিনি বললেন- ‘এটাই তোমাদের কথিত শায়খ ছিলো।’ না‘ঊযুবিল্লাহ! তিনি বিস্তারিত ঘটনা বললেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন যে, ‘এই কুকুরটাকে এখান থেকে বের করে দে।’ বলার সাথে সাথে কুকুর হয়ে সে পালিয়ে গেছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! সে আর আসবে না। তোমরা তওবা করো। পরে সমস্ত লোকগুলি খালিছ তওবা করলো। সুবহানাল্লাহ!
উপরোক্ত ঘটনা থেকে অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হলো যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করলে অবশ্যই তিনি দয়া করে সাহায্য করেন। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ, জামিয়াতুল মাক্বামাত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২২)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)