সম্পাদকীয়-১
আজ মহিমান্বিত ২৮ জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বানুল নাস বা’দাল আম্বিয়া, ছাহিবু রসূলিল্লাহি ফিল গার, মুছাদ্দিকুল হুসনা, আশ শাহিদু আলান নাস, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
যে মহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহর জন্য ফরয।
, ২৯শে জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৪ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারকে এতই মশগুল যে, জীবনের সার্বক্ষণিক সাথী, একান্ত বিশ্বস্ত, বিচক্ষণ ছাহাবী আলাইহিস সালাম উনাকে ‘বন্ধু’ হিসেবে গ্রহণ করেননি; তবে বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত অন্য কাউকে যদি বন্ধুরূপে কবুল করতাম তবে তিনি হতেন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম। ’
উল্লেখ্য, আজ ২৮শে জুমাদাল উলা শরীফ। এই মহান ছাহাবী হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার মুবারক বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার দিন হওয়ায় স্বভাবতই তা আলাদা গুরুত্ব ও তাৎপর্য রাখে। যার মর্ম অনুধাবনে রয়েছে খাছ রহমত মুবারক ও বরকত মুবারক লাভের কারণ।
মূলত, হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বোত্তম ছাহাবী আলাইহিস সালাম। উনার মর্যাদা, উনার মূল্যায়ন করা আমাদের সাধ্যের বাইরে। সুমহান নুবুওওয়াত মুবারক উনার পূর্ণ জীবন মুবারক-এ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সবচেয়ে প্রিয় সঙ্গী হওয়ার গুণাবলী থেকে শুরু করে, দান মুবারক উনার ক্ষেত্রে, সম্মানিত ইবাদত উনার ব্যাপারে, মুরতাদদের সাথে যুদ্ধের বর্ণনাসহ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সার্বিক খিদমতে উনার ভূয়সী প্রশংসায় বহু পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে। তিনিই হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম।
বিশেষ করে এক্ষেত্রে পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার পবিত্র চল্লিশ নম্বর আয়াত শরীফখানা বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য। কারণ, এতে এক পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যেই উনার তিনটি প্রশংসার উল্লেখসহ উনাকে ‘ছানী ইসনাইন’ বলে সুমহান মর্যাদা মুবারক দেয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ফযীলত বর্ণনা প্রসঙ্গে স্বয়ং আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমার সারা জীবনের আমল যদি হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সেই তিন রাত্রির আমলের সমান হতো!
‘তবারানী শরীফ’ উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাই উল্লেখ মুবারক করেন, “হযরত নবী আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের পরে হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনিই সর্বোত্তম মানুষ। ”
(২)
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি একাধিক স্থানে উনার ছানা-ছিফত মুবারক করেছেন। উনার প্রশংসায় অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী তিনিই হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম এবং এই “ছিদ্দীক্বে আকবর” লক্বব মুবারক উনার একক বৈশিষ্ট্য। উনার মর্যাদা স্বল্প পরিসরে উল্লেখ করা সম্ভব নয়। এমন কোনো ভাষা নেই, যে ভাষায় উনার জীবনীগ্রন্থ রচিত হয়নি। তিনি ছিলেন সেই মহান ব্যক্তিত্ব; যিনি প্রথম পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন, প্রথম পবিত্র কুরআন শরীফ সংগ্রহকারী অর্থাৎ জামিউল কুরআন এবং নাম দেন মুছহাফ এবং উনাকেই প্রথম ‘খলীফাতু রসূলিল্লাহ’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। হযরত ছিদ্দীক্ব আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত ইসলামী জগতে এক নজিরবিহীন বিরল ব্যক্তিত্ব। সম্মানিত নুবুওওয়াত উনার পর উনার সম্মানিত ইমামত ও খিলাফত মুবারক সকলেই বিনা দ্বিধায় মেনে নেন।
বলাবাহুল্য, এদেশে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের জন্মদিন পালন করা হয়। অথচ সে তালিকায় পৃথিবীর প্রথম পুরুষ মুসলমান, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারক নেই। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
(৩)
অথচ রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রথম অনুসারী, প্রথম খলীফা- উনার ব্যাপক মূল্যায়নের অবকাশ ছিল। উনার জন্মদিন বা পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং উনার জীবনবৃত্তান্ত বা পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক নিয়ে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাপক আলোচনা-পর্যালোচনা, সভা-সমাবেশ, মাহফিল, তাবারুক বিতরণ ইত্যাদি অনুষ্ঠানের একান্ত দরকার ছিল।
কিন্তু রাষ্ট্রযন্ত্র তথা সরকার কেন ব্যর্থ হলো বা হচ্ছে? সেটাই অবশ্যই প্রনিধানযোগ্য এবং জ্বলন্ত প্রশ্ন। এ প্রশ্নের দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে। সরকারকে মনে রাখতে হবে, তারা রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালনা করে। কিন্তু রাষ্ট্রের পাশাপাশি রয়েছে সমাজ। আর সমাজের ভূমিকা রাষ্ট্রের চেয়েও বেশি। সেক্ষেত্রে সামাজিক অবক্ষয়ের দরজা বন্ধ করতে রাষ্ট্র যদি ব্যর্থ হয় বা সামাজিক মূল্যবোধ তৈরীতে রাষ্ট্র যদি পিছিয়ে পড়ে তাহলে সমাজ ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে এবং কার্যত রাষ্ট্র তখন ব্যর্থ হয়। এহেন ব্যর্থতা- আজকে রাষ্ট্রযন্ত্রকে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে।
(৪)
আজকে দুর্নীতি, সম্ভ্রমহরণ, পরকীয়া, বাবা-মাকে ফেলে দেয়া, খুন, দুর্ঘটনা, প্রশ্নপত্র ফাঁস, নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাত সব অবক্ষয়ে গোটা সমাজ তথা রাষ্ট্র বিপর্যস্ত, বিধস্ত।
এক্ষেত্রে রাষ্ট্র যদি ধর্মনিরপেক্ষতার আলোকে পথ খুঁজে তবে তা হবে আত্মঘাতী। রাষ্ট্রকে এখনো রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকেই পথ খুঁজতে হবে। ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের উপর প্রভাব ফেলতে হলে এবং মুসলমান মানসকে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার কোনো বিকল্প নেই।
একথা রাষ্ট্রযন্ত্র বুঝতে বারবার ব্যর্থ হলেও ব্যর্থতার দায়ভার থেকে উত্তরণ লাভ করতে হলে রাষ্ট্রযন্ত্রকে একথা গ্রহণ করতেই হবে। রাষ্ট্রযন্ত্রের কর্ণধার সরকারকে অক্ষরে অক্ষরে গ্রহণ করতেই হবে। সেক্ষেত্রে প্রথম মুসলমান, প্রথম খলীফা, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার স্মরণ মুবারক, মূল্যায়ন মুবারক, আদর্শের অনুশীলন মুবারক রাষ্ট্রযন্ত্র তথা সরকার ও দেশবাসীর জন্য অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারকেই কেবলমাত্র সে মহান ও অমূল্য নিয়ামত হাছিল সম্ভব। আর ইতিহাসে তিনিই সর্বপ্রথম দিচ্ছেন অনন্তকালব্যাপী পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার মহামহিম নিয়ামত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খেজুর নিয়ে ভূল পদক্ষেপে বিগত পতিত সরকারের মত দুরাবস্থাই তৈরী করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় রোযাদারদের শুধু কমমূল্যে নয় বরং বিনামূল্যেও খেজুর প্রদান সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যর্থতা শিশুরাও এখন মাদকের বাহক, ক্রেতা, এমনকি মওজুদ কারক কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনায় মদ ও মাদকের প্রতি কঠিন ঘৃণাবোধের সঞ্চার সম্ভব
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: আলু ও আলু বীজের দাম বৃদ্ধি ও সঙ্কট আমদানী বাদ দিয়ে উৎপাদন খরচ কম ও উৎপাদন বৃদ্ধির দিকে অতীতের মত বর্তমান সরকারেরও নজর নেই কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনায়ই পাওয়া যাবে প্রকৃত প্রজ্ঞা ও পরিক্রমা
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৯শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল হাদিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
০২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ভোজ্যতেল, চিনি ও পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যে আসন্ন রোযার প্রস্তুতি ভালো নয় রোযা-ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতা বরদাশতের বাইরে যাবে দায়িত্ব নিতে হবে বর্তমান সরকারকেই
৩০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজুন নবুওয়াহর পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
৩০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পতিত সরকারের আমলের চেয়ে আরো উর্ধ্বগতি হচ্ছে দ্রব্যমূল্যের আমদানী শুল্ক কমানো নয় বরং সঠিক চাহিদা নিরূপণ ও উৎপাদন এবং সংরক্ষণ ও সরবরাহ ব্যবস্থা যথাযথ করার মাধ্যমেই দ্রব্যমূল্য কমানো সম্ভব ইনশাআল্লাহ
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নদী রক্ষায় অনেক সংস্থা আছে কিন্তু সমন্বিত পদক্ষেপ নেই, সক্রিয় তৎপরতা নেই নদী রক্ষায় কার্যকর নদী আদালত গঠন ও প্রয়োগ করে প্রতিকার পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নগরের সুবিধা বিকেন্দ্রীকরণ করতে পারলেই কেবল নগরমুখী জনস্রোত ঠেকানো যাবে
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বছরে ৩০ লাখ টন ই-বর্জ্য দেশের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি অথচ সঠিক ব্যবস্থাপনায় এই ঝুঁকিই হতে পারে অমিত সম্ভাবনাময় সমৃদ্ধির পূজি।
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জনসংখ্যা বোঝা নয় বরং জনসম্পদ জনশক্তিকে আরও দক্ষ করতে হবে।
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)