আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শ্রেষ্ঠত্ব মুবারক
, ২২ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৬ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২০ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
كَانَ خَلْقُهُ الْقُرْآنَ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চরিত্র মুবারক-ই হচ্ছেন পবিত্র কুরআন শরীফ। (তাফসীরে মাযহারী, মুসনাদে আহমদ, শরহুস সুন্নাহ, মু’জামুর কবীর ইত্যাদি)
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
مُحَمَّدٌ رَسُوْلُ اللهِ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল। (পবিত্র সূরা ফাতহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯)
وَلٰكِنْ رَّسُوْلَ اللهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّيْنَ
অর্থ: বরং তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল এবং শেষ নবী।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪০)
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: আমি (মহান আল্লাহ পাক) আপনার আলোচনা মুবারককে বুলন্দ করেছি। (পবিত্র সূরা আলাম নাশরাহ্ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
এরূপ অনেক অনেক আয়াত শরীফ উনার মধ্যে আলাদাভাবে আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত, ফযীলত-মর্তবা প্রকাশ্যভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। তবে মুফাস্সিরীনে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা বলেছেন, মূলতঃ কুরআন শরীফ উনার প্রতিটি পবিত্র পারা শরীফ, পবিত্র সূরা শরীফ, পবিত্র রুকু শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ, পবিত্র কালিমা শরীফ, পবিত্র হরফ শরীফ এমনকি পবিত্র নুক্তা শরীফ ও পবিত্র হরকত শরীফের মধ্যেও আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করা হয়েছে।” সুবহানাল্লাহ!
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, ক্বিয়ামতের দিন যখন মানুষদেরকে কবর হতে উত্থিত করা হবে তখন আমিই সর্বপ্রথম পবিত্র রওযা শরীফ হতে বের হয়ে আসব। আর যখন লোকেরা দলবদ্ধ হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে উপস্থিত হওয়ার জন্য রওয়ানা হবে তখন আমিই হব তাদের অগ্রগামী ও প্রতিনিধি। আর আমিই হব তাদের মুখপাত্র যখন তারা নীরব থাকবে। আর যখন তারা আটকা পড়বে তখন আমি হব তাদের সুপারিশকারী। আর যখন তারা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়বে তখন আমি তাদেরকে সুসংবাদ প্রদান করব। মর্যাদা এবং কল্যাণের চাবিসমূহ সেই দিন আমার পবিত্র নূরুল মাগফিরাহ বা হাত মুবারকে থাকবে। মহান আল্লাহ পাক উনার প্রশংসার পতাকা বা ঝান্ডা সেই দিন আমার পবিত্র নূরুল মাগফিরাহ বা হাত মুবারকেই থাকবে। আমার মহার রব তায়ালা উনার কাছে আদম সন্তানদের মধ্যে আমিই সর্বাপেক্ষা অধিক মর্যাদাবান ও সম্মানিত ব্যক্তি হবো। সেই দিন হাজার হাজার খাদিম আমার চারপাশে ঘোরাফেরা করবে, সুরক্ষিত ডিম কিংবা বিক্ষিপ্ত মুক্তার ন্যায়। (তিরমিযী শরীফ, দারেমী শরীফ)
তাছাড়া স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপস্থিতিতে হযরত হাস্সান বিন ছাবিত রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদে নববী শরীফে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে না’ত শরীফ, কাছীদা শরীফ, কবিতা শরীফ আবৃত্তি করে শুনাতেন।
উল্লেখ্য, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই আনুষ্ঠানিকভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত মুবারক করেছেন, হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারাও করেছেন। আর পূর্ববর্তী হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণ উনারাও আনুষ্ঠানিকভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত করেছেন। এমনকি স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের ছানা-ছিফত মুবারক করেছেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদেরকেও আনুষ্ঠানিকভাবে উনার ছানা-ছিফত মুবারক করার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। যার কারণে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারাও আনুষ্ঠানিকভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করেছেন।
এর অনুসরণে পরবর্তীতে ইমাম-মুজতাহিদ এবং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আনুষ্ঠানিকভাবে ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করেন।
পবিত্র ক্বিবলা উনার অর্থ ও প্রকার সমূহ
ক্বিবলা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلِكُلٍّ وِجْهَةٌ هُوَ مُوَلِّيهَا
অর্থ: প্রত্যেকেরই একটি ক্বিবলা রয়েছে, যেদিকে সে মুখ ফিরায়। (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৪৮)
অর্থাৎ স্থান, কাল, পাত্র ভেদে ক্বিবলা বিভিন্ন রকম রয়েছে। সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী ক্বিবলা উনার প্রকারভেদ অস্বীকার করার কোন অবকাশ নেই।
স্মরণীয় যে, ‘ক্বিবলা’ শব্দের আভিধানিক অর্থ জিহাত বা দিক ইত্যাদি। অনুরূপ কা’বা শব্দের আভিধানিক অর্থ মুরাব্বাউশ শাক্ল্ বা চতুর্কোণ বিশিষ্ট গৃহ। আর পারিভাষিক অর্থে ক্বিবলা ও কা’বা উভয় শব্দ মুবারক একই অর্থে ব্যবহৃত হয়। আর তা হচ্ছে যার দিকে রুজু হয়। যেমন- সম্মানিত ব্যক্তি, বস্তু ও স্থান, মসজিদে হারাম বা বাইতুল্লাহ শরীফ ইত্যাদি।
হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য ফতওয়ার কিতাব ফতওয়ায়ে শামী, দুররুল মুখতার, আইনুল ইয়াক্বীন, আল মাআরিফুল মুহম্মদিয়্যাহ, ক্বলাদাতুল জাওয়াহির, তাহযীবুর রিফাইয়্যাহ, মাওসূআতুর রদ আলাছ ছূফিয়্যাহ ইত্যাদি কিতাবসমূহের মধ্যে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে যে-
اَلشَّيْخُ قِبْلَةُ الْـمُرِيْدِيْنَ وَقِبْلَةُ الْقُلُوْبِ
অর্থাৎ, শায়েখ বা পীর ছাহিব হচ্ছেন মুরীদগণের ক্বিবলা এবং ক্বলবসমূহের ক্বিবলা। সুবহানাল্লাহ!
উক্ত বর্ণনার পাশাপাশি আরো উল্লেখ রয়েছে যে, কা’বা বা ক্বিবলা পাঁচ প্রকার। যথা-
(১) নামাযের ক্বিবলা- “বাইতুল্লাহ শরীফ।” এজন্য বাইতুল্লাহ শরীফ উনার দিকে মুখ করে নামায আদায় করতে হয়।
(২) দোয়া বা মুনাজাতের ক্বিবলা- “আসমান।” এজন্য হাতের তালুদ্বয় আসমানের দিকে করে মুনাজাত করতে হয়।
(৩) মাখলূক্বাতের ক্বিবলা হচ্ছেন- “সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। কেননা তিনি হলেন সৃষ্টির মূল। উনার উসীলায়ই সমস্ত মাখলূক্বাতের সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ!
(৪) সমস্ত ক্বিবলাকে বিলীনকারী ক্বিবলা হচ্ছেন “স্বয়ং খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি।” সুবহানাল্লাহ!
(৫) ক্বিবলায়ে কুলূব বা ক্বলবের ক্বিবলা হচ্ছেন “শায়েখ বা মুরশিদ বা পীর ছাহিব তিনি।” উনার ফায়িযের মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত ও মা’রিফাত মুবারকের ফায়িযে মুরীদ ফয়যিয়াব বা ফয়েযপ্রাপ্ত হয়, ক্বল্ব্ ও অন্যান্য লতীফাসমূহে যিকির জারী হয়। অতঃপর ক্বল্ব্ (অন্তর) সহ সমস্ত লতীফা পরিশুদ্ধ হয় এবং ইখলাছ পয়দা হয়। আর তখনই মুরীদের পক্ষে গইরুল্লাহ মুক্ত হয়ে একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য ইবাদত করা সহজ ও সম্ভব হয়।
এখন এ সম্পর্কে অনেকেই চূ-চেরা কিল-কাল করে থাকে, অনেক নামধারী উলামায়ে ‘সূ’রা বলে থাকে, শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনাকে ‘ক্বিবলা’ বলে সম্বোধন করা হয়। অথচ ক্বিবলা হচ্ছে কা’বা শরীফ।
তাদের উক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বলতে হয়, শাইখুল মিল্লাত ওয়াদ্ দ্বীন হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাযযালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “যদি কোন ব্যক্তি কামিল পীর ছাহিব উনার সন্ধান পায় তখন তার উচিত খানায়ে কা’বা শরীফ উনার ন্যায় উনাকে তা’যীম-তাকরীম করা।” (সিরাতুল মুস্তাকীম)
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ, জামিয়াতুল মাক্বামাত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২২)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)