মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اُمَيْمَةَ بِنْتِ رُقَيْقَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهَا قَالَتْ كَانَ لِلنَّبِـىِّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلم قَدَحٌ مِّنْ عِيْدَانٍ فَيَبُوْلُ فِيْهِ يَضَعُهٗ تَـحْتَ السَّرِيرِ فَجَاءَتِ امْرَاَةُۣ اسْـمُهَا سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَشَرِبَتْهُ فَطَلَبَهٗ فَلَمْ يَـجِدْهُ فَقِيْلَ شَرِبَتْهُ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَعْدَ اُمِّـىْ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) فَقَالَ لَقَدِ احْتَظَرَتْ مِنَ النَّارِ بِـحِظَارٍ
অর্থ: “হযরত উমাইমাহ্ বিনতে রুক্বাইক্বাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। বাকি অংশ পড়ুন...
একবার হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে চারজন প্রধান ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম তাশরীফ আনলেন এবং বললেন, ‘ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার খিদমত মুবারকে আমাদের একটি আরজু আছে, যদি আপনি দয়া করে কবুল করেন।’ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদের আরজু মুবারক জানতে চাইলেন।
প্রথমে হযরত আজরাইল আলাইহিস সালাম বললেন, “ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার আরজু হলো, প্রতিদিন আপনার যে উম্মত আপনার প্রতি মাত্র দশবার দরূদ শরীফ পাঠ ক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম আবূ যুরআ রহমাতুল্লাহি আলাইহি অনেক বড় মুহাদ্দিছ ছিলেন। তিনি ইন্তিকাল করার পর একজন বুযুর্গ ব্যক্তি উনাকে স্বপ্নে দেখলেন যে, তিনি আসমানের উপর হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের ইমাম হয়ে নামায পড়াচ্ছেন। উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘হে হযরত আবূ যুরআ রহমাতুল্লাহি আলাইহি! আপনি কোন আমলের কারণে এই মর্যাদা-মর্তবা মুবারক হাছিল করলেন?’ তিনি বললেন, “আমার জীবনে আমি দশ লক্ষ পবিত্র হাদীছ শরীফ লিখেছি এবং লেখার মধ্যে আমি প্রত্যেকবার ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ স্পষ্ট করে ও সুন্দর করে লিখেছি। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
وَمِنْهُ شُرْبُ مَالِكِ بْنِ سِنَانٍ دَمَهٗ يَوْمَ اُحُدٍ وَّمَصُّهٗ اِيَّاهُ وَتَسْوِيْغُهٗ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذٰلِكَ لَهٗ وَقَوْلُهٗ لَهٗ لَنْ تُصِيْبَهُ النَّارُ
অর্থ: “হযরত মালিক বিন সিনান রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সম্পর্কে বর্ণিত আছে। উহুদের সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ যখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সম্মানিত বর্ম মুবারক উনার মাধ্যমে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইস্তিক্বামত মুবারক (জিহাদে আহত হওয়া শান মুবারক) প্রকাশ করার পর হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
দশম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘ই’জাযুল কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন,
وَمَوْلَانَا سَيِّدُنَا مُـحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَـمَّا زُجَّ بِهٖ فِـىْ عَالَـمِ الْعِزَّةِ اَرَادَ اَنْ يـَّخْلَعَ نَـعْلَـيْهِ فَاِذَا النِّـدَاءُ يَا حَضْرَتْ مـُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَـخْلَعْ نَـعْلَـيْكَ. فَـقَالَ يَا رَبِّ سَــمِعْـتُكَ تَـقُوْلُ لِـمُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاخْلَعْ نَـعْلَيْكَ. فَـقَالَ يَا حَضْرَتْ مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ لَئِنْ اَمَرْتُ حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ بِنَـزْعِ نَـعْلَيْهِ عَلـٰى جَبَلِ الطُّوْرِ فَـقَدْ اَبَـحْ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ لَـمْ يَكُنِ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَـمُرُّ فِي طَرِيْقٍ فَيَتْبَعُهٗ اَحَدٌ اِلَّا عَرَفَ اَنَّهٗ سَلَكَهٗ مِنْ طِيْبِهٖ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই রাস্তায় গমন করতেন, সেই রাস্তা উনার সুগন্ধে সুরভিত হয়ে যেতেন। উনার পিছনে গমনকারী ব্যক্তি সহজে অনুভব করতে পরতো যে, এই রাস্তা দিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّـا اَعْطَـيْـنٰكَ الْكَوْثَـرَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই আমি আপনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাউছার মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কাওছার মুবারক উনার কোটি-কোটি ব্যাখ্যা মুবারক রয়েছেন। উনাদের মধ্যে একখানা ব্যাখ্যা মুবারক হচ্ছেন, ‘খইরে কাছীর’ অর্থাৎ সমস্ত প্রকার ভালাই। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সমস বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন কায়িনাতের কোনো কিছুর মুহ্তায নন, ঠিক তেমনিভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সৃষ্টির কোনো কিছুর মুহ্তায নন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সৃষ্টির শুরুতেই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে, মহাসম্মানিত দীদার মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! আলমে খ¦লক্বের শেষ সীমানা হচ্ছে আরশে আযীম মুবারক। এর উপরে হচ্ছে আলমে আমর। এটাও সৃষ্টির মধ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৬ই ছফর শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “চিন্তা করো না, কুদরতী ফায়ছালা। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমি এগুলি চিন্তা করিনা। নি বাকি অংশ পড়ুন...












